‘তোমরা সবাই বড় হও। নানান দিকে বিকশিত হও, চারিদিকে তোমাদের আলোর ঝরনাধারা ছড়িয়ে পড়ুক। জীবনকে মূল্যবান ভেবো। প্রতিটা মিনিট এই পৃথিবীকে উপহার দাও। বড় কিছু দিয়ে, সুন্দর কিছু দিয়ে।’
চট্টগ্রামে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়া কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় স্থপতি ও চলচ্চিত্র নির্মাতা এনামুল করিম নির্ঝরের মৌলিক গান নির্মাণের ‘এক নির্ঝরের গান’ প্রকল্পের অংশ হিসেবে নির্মিত এই গানগুলো নয়...
অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের হাত ধরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর।
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র আসলে বাংলাদেশের রেনেসাঁর আকুতিকেই জাগিয়ে রেখেছে। এই যাত্রায় ৪৫ বছর একটা সংখ্যা মাত্র…।
মানুষ হয়ে জন্মেছি এটা এই জীবনের সৌভাগ্য। এর মাঝে সমাজের জন্য কাজ করতে পারাও অত্যন্ত গৌরবের।
আজ শনিবার ঢাকায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আনুষ্ঠানিকভাবে অতিকায় আকরিক এই গ্রন্থমালা প্রকাশের সূচনা হয়।
দেশে সামান্য যে কজন মানুষ চিরায়ত আদর্শ আর মূল্যবোধের কথা বলতেন, সায়ীদ স্যার তাদের অন্যতম। ফলে কথা শুনে, কিংবা লেখা পড়ে তার প্রতি একধরণের গুণমুগ্ধতা কাজ করতো। ততদিনে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রও দেশের নামী...
‘দেশকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিতে হলে সে দেশের বইগুলোকে নিতে হবে সবার আগে, সে দেশের শ্রেষ্ঠ মানুষদের জীবন ও কীর্তি নিয়ে যেতে হবে। তাহলেই দেশ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে পড়বে যথাযথ বার্তা।’
আজ শনিবার ঢাকায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আনুষ্ঠানিকভাবে অতিকায় আকরিক এই গ্রন্থমালা প্রকাশের সূচনা হয়।
দেশে সামান্য যে কজন মানুষ চিরায়ত আদর্শ আর মূল্যবোধের কথা বলতেন, সায়ীদ স্যার তাদের অন্যতম। ফলে কথা শুনে, কিংবা লেখা পড়ে তার প্রতি একধরণের গুণমুগ্ধতা কাজ করতো। ততদিনে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রও দেশের নামী...
‘দেশকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিতে হলে সে দেশের বইগুলোকে নিতে হবে সবার আগে, সে দেশের শ্রেষ্ঠ মানুষদের জীবন ও কীর্তি নিয়ে যেতে হবে। তাহলেই দেশ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে পড়বে যথাযথ বার্তা।’
অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাকে জানতাম। চিনতাম না। চেনার অবকাশ ছিল না। তিনি ঢাকা কলেজে পড়াতেন। আমি পড়েছি সুদূর মফস্বলে।