‘প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো বাংলাদেশকে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তন ও অন্যান্য সংকট মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডিজিটাল প্রোগ্রেস অ্যান্ড ট্রেন্ডস রিপোর্ট-২০২৩ অনুযায়ী, ২০১৯ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের মাত্র ৪৬ শতাংশ প্রতিষ্ঠান কম্পিউটার ব্যবহার করেছে এবং ৫০ শতাংশ কোম্পানির ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা...
আগামী অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ছয় দশমিক ছয় শতাংশ বাড়তে পারে...
বিশ্বব্যাংক বলেছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাবদ প্রায় দুই লাখ কোটি টাকা বঞ্চিত হয়েছে বাংলাদেশ।
বিশ্বব্যাংক বলেছে, খেলাপি ঋণের জন্য জরুরি ভিত্তিতে রেজুলেশন ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োজন।
দুটি নতুন প্রকল্পে ৬৫ কোটি ডলারের বেশি অর্থায়ন কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করছে বিশ্বব্যাংক ও সরকার।
‘যারা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে চায় না, বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিরা তাদের সঙ্গেও কথা বলেছে এবং বাংলাদেশের মেগাপ্রকল্পগুলোকে অ্যাপ্রিশিয়েট করেছে।’
‘ভর্তি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে ব্যয় বৃদ্ধি।’
২০২১ সালে তুলনায় এ বছর প্রবাসী আয় ১ বিলিয়ন ডলার কমতে পারে বলে প্রাক্কলন করেছে বিশ্বব্যাংক।
চারপাশের নদীগুলো দখলমুক্ত করে ঢাকাকে বাসযোগ্য নগরী গড়ে তুলতে ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার ৩ দিনের সফরে আগামীকাল শনিবার বাংলাদেশে আসবেন। তার সঙ্গে থাকবেন বাংলাদেশ ও ভুটানের পরবর্তী কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলাই শেক।
করোনা মহামারির ধাক্কা কাটিয়ে উঠলেও দেশের প্রায় ৩০ শতাংশ মানুষ খাদ্য সংকটের মুখোমুখি বলে বিশ্বব্যাংকের সমীক্ষায় দেখা গেছে। আবার বাংলাদেশে ক্ষুধার্ত অবস্থায় ঘুমাতে গেছেন এমন মানুষের সংখ্যা গত বছরের...
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) প্রক্ষেপণ করেছে, বাংলাদেশের চলতি হিসাবে হিসাবে উচ্চ ঘাটতি থাকবে ২০২৭ সাল পর্যন্ত।
বাজেট সহায়তার অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা পাওয়ার আশা করছে বাংলাদেশ। এ অর্থ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে সহায়তা...
বাংলাদেশকে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ পেতে বড় আকারের সংস্কার করার পরামর্শ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন কমিয়ে ৬ শতাংশ করেছে।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের ৬ দশমিক ১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হতে পারে বলে সংশোধিত প্রক্ষেপণে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
লাঠিসোটা দিয়ে দ্রব্যমূল্য বা মূল্যস্ফীতি কমানো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।