এসব প্রস্তাবের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলার ও এডিবির কাছ থেকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার আশা করছে বাংলাদেশ।
চাকরি হারানো ও প্রকৃত মজুরি কমে যাওয়ায় এ বছর দেশের প্রায় ১২ লাখ মানুষ চরম দারিদ্র্যের মুখোমুখি হতে পারে।
তারা আশাবাদী যে আগামী নভেম্বরের শেষের দিকে নতুন প্রকল্পের জন্য পুনর্বিন্যাস করা অর্থ পাওয়া যাবে।
আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটের অক্টোবর সংখ্যায় বিশ্বব্যাংক বলেছে, সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ২০২৪ অর্থবছরের ৯ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ২০২৫ অর্থবছরে ৯ শতাংশে নেমে আসবে।
২০২২ ও ২০২৩ সালে বাংলাদেশে শ্রমবাজারে নারীর অংশগ্রহণের হার ৩৭ শতাংশেই স্থির হয়ে আছে।
সংস্থাটি এর আগে প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস পাঁচ দশমিক সাত শতাংশ বলেছিল।
ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার
গতকাল প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা
বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সমস্যাগুলো নিয়েও আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি।
২০২৪ সালেও এই আয় ২৩ বিলিয়ন ডলারে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘অর্থের বিনিময়ে ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতির নামে প্রতারণা থেকে সাধারণ জনগণকে সতর্ক করছে বিশ্বব্যাংক।’
‘রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় সহায়তার হাত বাড়িয়ে বিশ্বব্যাংক ও এডিবি প্রমাণ করার একটি সুযোগও পাচ্ছে যে, তাদের লক্ষ্য শুধুমাত্র নির্বিচার ঋণ ব্যবসাতে সীমাবদ্ধ নয়।’
গত ১৮ মাসে উচ্চ মূল্যস্ফীতি কমাতে ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধরে রাখতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। বর্তমানে দেশের অর্থনৈতিক সংকটের কেন্দ্রবিন্দুতে আছে অর্থনীতির এই দুই প্রধান সূচক।
আইএমএফের ঋণের শর্ত অনুযায়ী, এ বছরের ডিসেম্বর শেষে বাংলাদেশকে অন্তত ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার নিট বৈদেশিক মুদ্রার মজুত রাখতে হবে।
দীর্ঘদিন ধরে চলমান মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাও কমেছে। ফলে তারা ব্যয় কমাতে বাধ্য হচ্ছেন, এমনকি প্রতি মাসের মুদির বাজারের জন্য নির্ধারিত বাজেট কমিয়েছেন। শুধু তাই নয় অনেকেই তাদের...
এ বছরের জুন পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৭৪ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা, যা তিন মাস আগের চেয়ে ২৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেশি।
জাহিদ হোসেন বলেন, প্রতি মাসে বাংলাদেশ ব্যাংককে ১০০ কোটি ডলারের বেশি বিক্রি করতে হচ্ছে। এটা যদি চলতে থাকে, তাহলে এক জায়গায় গিয়ে রিজার্ভ ফুরিয়ে যাবে। তখন এলার্মিং পর্যায় আসবে।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগের অর্থবছরের তুলনায় ধীর গতিতে হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
আইবিএএস++ সরকারি সেবা গ্রহণের প্রক্রিয়াগুলোয় জড়িত অপচয় ও দুর্নীতি দূর করতে সক্ষম করবে।