ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর যে শুল্ক আরোপ করেছেন তাতে সবচেয়ে বেশি ‘শাস্তি পাচ্ছে’ আশিয়ানভুক্ত দেশগুলো। ট্রাম্পের কঠোর আচরণে স্বাভাবিকভাবেই ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ডের...
মাও সেতুং তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলছেন, ‘এই যুদ্ধ যত দীর্ঘই হোক না কেন, আমরা কখনো নতি স্বীকার করব না। আমেরিকানরা যত দিন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে চায়, আমরা তত দিন লড়ে যাব। চূড়ান্ত বিজয়...
‘যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বের কোনো দেশই আর বিশ্বাসযোগ্য অংশীদার মনে করে না।’
জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রাম্প প্রশাসন নতুন করে মোট ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে চীনা পণ্যের ওপর।
২০২৫ সালে শি জিনপিংয়ের প্রথম বিদেশ সফর হতে যাচ্ছে এটি।
যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া আইফোনের ৮০ শতাংশই চীনে তৈরি হয়।
এই দুটি অঞ্চলই এখন চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। যুক্তরাষ্ট্রকে পাশ কাটিয়ে তাদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছে বেইজিং।
চীনা পণ্যের ওপর ওয়াশিংটনের নতুন করে দেওয়া ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের জবাব ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল বেইজিং।
ট্রাম্প আইন-কানুন না, চুক্তি ও জোট ভিত্তিক এক ‘নতুন বিশ্ব’ তৈরি করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার।
এই দুটি অঞ্চলই এখন চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার। যুক্তরাষ্ট্রকে পাশ কাটিয়ে তাদের সঙ্গে আরও শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করছে বেইজিং।
চীনা পণ্যের ওপর ওয়াশিংটনের নতুন করে দেওয়া ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের জবাব ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দিল বেইজিং।
ট্রাম্প আইন-কানুন না, চুক্তি ও জোট ভিত্তিক এক ‘নতুন বিশ্ব’ তৈরি করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার।
ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন পরিকল্পনা অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা সমস্ত পণ্যের ওপর ন্যূনতম ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে। এর পাশাপাশি, বাংলাদেশসহ প্রায় ৬০টি দেশের ওপর নির্দিষ্ট হারে আরও বেশি ...
কার্নির মতে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের গতিপথ স্থায়ীভাবে বদলে দিয়েছেন ট্রাম্প।
চীনের সব পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে চীনের অর্থ মন্ত্রণালয় মার্কিন কয়লা ও অপরিশোধিত তেলসহ কয়েকটি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়।
রপ্তানিকারকরা বলছেন, চীনের পণ্যের ওপর ৬০ শতাংশ পর্যন্ত শাস্তিমূলক শুল্ক আরোপ করায় আমেরিকার প্রতিষ্ঠানগুলো ভবিষ্যতে আরও বেশি বাংলাদেশে আসবে।
অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছেন যে ট্রাম্পের ট্যারিফ প্রস্তাবনা নিশ্চিতভাবে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যযুদ্ধ ডেকে আনবে। যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিকারকদের পণ্যবিক্রি কমিয়ে দেবে।