এতে দেশের বেসরকারি ১৩ হাইটেক পার্কের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে। সেখানকার স্টার্টআপগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ব্যক্তি পর্যায়ে চাপ কমাতে এবং উচ্চতর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহজ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) যেসব কর অব্যাহতি প্রস্তাব করেছে তাতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে করছাড়ের পরিমাণ ১ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকায়...
‘১৫ শতাংশ কর দিয়ে অপ্রদর্শিত আয় আমরা অর্থনীতির মূল ধারায় আনার ব্যবস্থা করেছি। এর ফলে ব্যাংকিং সিস্টেমে অর্থপ্রবাহ বাড়বে।’
বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং বলে মনে করে ব্যাবসায়ীদের এ সংগঠনটি।
বাজেটে প্রস্তাবিত কালো টাকা সাদা করার সুযোগ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ কথা বলেছেন।
সংসদ সদস্যরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা তিনি।
‘বিনিয়োগের ক্ষেত্রেও যে প্রক্ষেপণ করা হয়েছে সেটি অনেকখানি বেশি।’ প্রাক্কলিত বিনিয়োগ আনতে বাড়তি ৩৪৩,৫৪৪ কোটি টাকার বিনিয়োগ লাগবে, এটা তো প্রায় অসম্ভব।’
সমবায়ের আয়ের ওপর ২০ শতাংশ করের প্রস্তাব করা হয়েছে।
আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার সাত লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা।
এলইডি ও এনার্জি সেভিং বাল্ব উৎপাদনকারীদের যন্ত্রাংশ ও উপকরণ আমদানিতে সব ধরনের আমদানি শুল্ক ও মূসক অব্যাহতি ছিল।
এবারের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার সাত লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা।
অ্যামিউজমেন্ট পার্ক ও থিম পার্ক সেবার ক্ষেত্রে বিদ্যমান মূসক হার ৭ দশমিক ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করার প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।
শেয়ার হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বাবা-মা এবং সন্তানের মধ্যে কিংবা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শেয়ার দানের ভিত্তিতে যদি দেওয়া হয় তাহলে কর আরোপ করা হবে না।
করমুক্ত আয়কর সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকা বহাল রাখার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
ল্যাপটপে মোট কর ৩১ শতাংশ থেকে কমে ২০ দশমিক ৫০ শতাংশে দাঁড়াবে।
আজ দুপুরে জাতীয় সংসদ অধিবেশনে অর্থমন্ত্রী এই বাজেট পেশ করেন।
ব্যবসায়ীরা জানান, বাংলাদেশ বছরে প্রায় আট লাখ টন কাজু বাদাম আমদানি করে।
বাজেটে সিমের ওপর সম্পূরক শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ এবং ই-সিমে ভ্যাট ২০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করার প্রস্তাব দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।
ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকাই থাকছে।