‘ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের ভবিষ্যত নির্ভর করছে, ভারত সরকার শেখ হাসিনাকে হস্তান্তর করতে প্রস্তুত কি না, তার ওপর।’
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, জাপানের এই উদ্যোগ কর্ম ও ব্যক্তিগত জীবনে ভারসাম্য আনতে মাইলফলক হতে পারে।
সংগৃহীত তহবিল বাংলাদেশ সরকারের ত্রাণ কার্যক্রম ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে প্রদান করা হবে।
‘ক্ষতিপূরণ আদায়ের বিষয়ে মালয়েশিয়ান কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।’
কুয়েতের রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘আমরা আরও ডাক্তার, নার্স এবং প্রকৌশলী নিতে চাই।’
জাপান পুলিশের পূর্বানুমতি নিয়ে এই প্রতিবাদ সমাবেশ শুরু হয় স্থানীয় সময় রোববার সকাল ১০টায়।
বাসভূমি উৎসবের এবারের থীম ছিলো ‘হাত বাড়ালেই বন্ধু।’
এ বছর বাংলাদেশি চারজন চারুশিল্পীর চিত্রকর্ম দিয়ে সাজানো হয়েছে পঞ্চম বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন। তিন কক্ষ বিশিষ্ট প্যাভিলিয়নের শেষ কক্ষে প্রদর্শন করা হয়েছে 'ফিউচার লাইফ' শিরোনামে ১০ জন বিদেশি...
গ্রেপ্তার বাংলাদেশিদের এর আগে বিভিন্ন অপরাধে কুয়েত থেকে দেশে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তারা অবৈধভাবে আবারও কুয়েতে প্রবেশ করে।
শাফী মাজহাবের অনুসারী মিশরীয়রা নামাজের পর ইমামের সঙ্গে হাত তুলে মোনাজাত পড়েন না এবং ঈদ উপলক্ষে তাদেরকে বাংলাদেশের মুসুল্লিদের মতো কোলাকুলি করতেও দেখা যায় না।
কবি রওনক জাহান কবিতা লেখেন প্রকৃতি নিয়ে। শিল্পী রওনক জাহান আঁকেন প্রকৃতির চিত্র। প্রকৃতি তার প্রেম। তার কবিতা আর চিত্রকলার বিষয় কেবলই প্রকৃতি।
‘পরিবর্তনশীল পৃথিবীটাকে সঠিক পথ ধরে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব এখন আপনাদের।’
নিহত ও আহত বাংলাদেশির পরিচয় নিশ্চিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
একইদিন বিকেল ৩টায় প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রীর সঙ্গে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী ভি শিবকুমারের আরেকটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
‘নজরুলের লেখা “পূর্ণ-অভিনন্দন” ও “বাংলাদেশ” কবিতা থেকেই বঙ্গবন্ধু “জয় বাংলা” ও “বাংলাদেশ” শব্দ দুটো নিয়েছিলেন, যা স্বাধীনতা সংগ্রামে মূল স্লোগান ও দেশের নাম হিসেবে স্বীকৃতি পায়।’
‘সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী’ গানটি পরিবেশনের সময় দর্শক সারিতে বসা লাখো ভিনদেশি দর্শক উল্লাসে ফেটে পড়েন।
‘৩১ বছর ধরে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বাইরে সর্ববৃহৎ বইমেলার আয়োজন করে আসছে মুক্তধারা ফাউন্ডেশন। ১৯৯২ সালে জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে অস্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপন করে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে আসছে...
‘আমার ছেলের পাসপোর্ট-ভিসা থাকার পরও কেন তাকে বেওয়ারিশ হিসেবে মালয়েশিয়ায় দাফন করা হলো। মা হয়ে শেষবারের মতো ছেলের মুখটাও দেখতে পেলাম না।’
বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের চিত্রশিল্পীদের শিল্পকর্ম স্থান পেয়েছে এই প্রদর্শনীতে।