গত মঙ্গলবার ইসি সচিব পদে থাকা শফিউল আজিমকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়।
আজ বুধবার নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনারদের বৈঠক হয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এস এম হুমায়ুন কবীরকে নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইস আজ নির্বাচন কমিশনে সিইসির সঙ্গে বৈঠক করেন।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আরও প্রায় ৪৫ লাখ নাগরিক নতুন ভোটার হিসেবে যুক্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
‘মূলত আমাদের পুরো রাষ্ট্রব্যবস্থাই যে আমলানির্ভর, ইসি আইনে তার প্রতিফলন স্পষ্ট। যারা সারা জীবন সরকারের নানা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছেন, অবসরে গিয়ে মোটা অংকের পেনশন পেয়েছেন আবার সরকার বদলের সঙ্গে সঙ্গে...
তিনি বলেন, আমাদের সব প্রচেষ্টা নিবেদিত থাকবে এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করা যেন দেশের সব ভোটার নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী তার পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে।
রোববার দুপুর দেড়টায় শপথ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে পারে।
তিনি বলেন, এমন পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নেব যেখানে মানুষ যাকে ইচ্ছে তাকে ভোট দিতে পারবে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ভাগ-বাটোয়ারার নির্বাচন জমছে না দেখে দিশেহারা হয়ে পড়েছে প্রধানমন্ত্রী ও তার ডামি নির্বাচন কমিশন।
৪ জানুয়ারি বিকেল ৩টায় রাজধানীর এক হোটেলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অগ্রগতি অবহিতকরণ সংক্রান্ত এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
হবিগঞ্জের ডিসি হিসেবে কর্মরত আছেন দেবী চন্দ।
তারা হলেন মাদারীপুরের কালকিনি, ময়মনসিংহের ফুলপুর ও তারাকান্দা থানার ওসি এবং ময়মনসিংহের ফুলপুরের ইউএনও।
তিনি বলেন, আমরা কারও চাপে নাই, আমরা আমাদের নিজস্ব চাপের মধ্যে আছি।
‘প্রার্থিতা বাতিল হবে। কারও না কারও প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যাবে বিভিন্ন জায়গায় এটুকু আমি ইঙ্গিত দিয়ে রাখলাম। বিস্তারিত পরে জানাব।’
‘অচিরেই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বাধাহীনভাবে প্রচারণা চালাতে পারবেন’
বক্তারা বলেন, ভোট চাওয়ার যেমন অধিকার আছে, তেমনি ভোটে না যাওয়ার, ভোট বয়কট করার এবং জনগণকে ভোট বর্জনের আহ্বান জানানোর অধিকারও রাজনৈতিক দলগুলোর রয়েছে। নির্বাচন কমিশন সেই অধিকার খর্ব করেছে।
‘নির্বাচন কার্যক্রমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা শতভাগ সততার সঙ্গে কাজ করবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।’
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত শামীম হকের দ্বৈত নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়নি, তাই তাকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেওয়া উচিত হবে না।