‘ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের চেয়ে বাংলাদেশে সয়াবিন তেল বা পাম তেলের দাম অনেক বেশি।’
২০১৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ১৯ মে পর্যন্ত মোটা চালের গড় দাম কেজিপ্রতি ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৫২ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
‘আমাদের দেশের নাগরিকদের অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নেই। জনগণকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আমরা সব ব্যবস্থাই চালিয়ে যাচ্ছি।’
‘সিটি টোলের নামে চাঁদাবাজি আমরা করতে দিতে চাই না,’
গণতন্ত্রের ঘাটতি নেই, অর্থনৈতিক সংকট যুদ্ধজনিত কারণে।
‘আমি বলছি, পাঁচ বছর বাদ দেন। তিন মাস বিদেশ থেকে প্রয়োজনীয় জিনিস আমদানি করার টাকা নেই সরকারের কাছে। তিন মাসের পরে থাকবে কী দিয়ে?’
‘বিএনপি প্রকাশ্যে উপজেলা নির্বাচনের বিরোধিতা করলেও আমাদের জানা মতে, স্থানীয় পর্যায়ে তাদের অনেকেই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।’
ট্রেনের টিকিট কাটার প্রক্রিয়াকে দিন দিন জটিলতর করা হচ্ছে। ধীরে ধীরে এলিট শ্রেণির বাহনে পরিণত হচ্ছে রেলওয়ে।
জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি, চাকরির সংকট দায়ী
‘প্রতিযোগিতা কম থাকায় তারা অবৈধভাবে মুনাফা অর্জনের জন্য নিজেদের মধ্যে সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়।’
‘আকাশছোঁয়া দামের এই সময়ে আমরা কীভাবে বাঁচব?’
একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির যাঁতাকলে মানুষ পিষ্ট, অপর দিকে রাষ্ট্রযন্ত্রের সঙ্গে সম্পৃক্তরা তাদের কথায় মানুষের জীবনকে আরও দুর্বিষহ করে তুলছেন। অথচ এই মানুষগুলোর দায়িত্ব ছিল সাধারণ মানুষের...
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, রবি মৌসুমের ফসল ঘরে না আসা পর্যন্ত নিত্যপণ্যের দাম আপাতত কমার কোনো সুযোগ নেই। আগামী বছরের শুরুতেই সংকট কাটিয়ে নিত্যপণ্যের বাজার স্বাভাবিক হবে।
পর্যায়ক্রমে সব সুপারশপে অভিযান চালানো হবে
সরকার এনফোর্স করবে ঠিকই, তবে ব্যবসায়ীদেরও মেনে চলা উচিত।
বলে দাম তো ফিক্স করে দিয়েছি—দাম ফিক্স করলেই কি দাম কমানো যায়?
এখন এটা আমরা শক্তভাবে ধরছি।
'বাজারে চাপ যেভাবে বেড়েছে, সেভাবে তো আয় রোজগার বাড়েনি। ছোট্ট একটা চাকরি করি, বাড়তি আয়ের সুযোগও নেই। ৬ সদস্যের পরিবার। মাসের শুরুতেই বেতনের টাকা শেষ হয়ে যায়। এ জন্য টিসিবির পণ্য মাসে একবার পেলে...
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘গত পরশু ৭ দিন পরে ঢাকায় যে চামড়া ঢুকেছে, তারা কিন্তু প্রত্যেকে খুশি, দাম পেয়েছে।’