‘এখানে অন্যায়ভাবে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি, রাজনৈতিকভাবে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।’
‘রমজান মাসে আমাদের কিছু কিছু মানুষ থাকে সব সময় মজুতদারি করে দাম বাড়িয়ে কিছু মুনাফা লুটতে চায়। সেদিকে বিশেষভাবে নজর আমাদের দিতে হবে।’
‘প্রার্থীদের মধ্যে একজন ১৪ দলীয় জোটের।’
‘আমি তো মনে করি, আমরা দেশের মানুষের জন্য গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সঠিক কাজটি করেছি।’
আমাদের বঙ্গোপসাগর, আমাদের সেন্টমার্টিন, এসবের প্রতি লোভাতুর দৃষ্টি বিশ্ব রাজনীতির অনেক বাজপাখিরই রয়েছে।
‘নেতাকে খুশি করতে ছবি তুলেছে, সেটা পাঠিয়ে দিয়েছে আর এখন তো ডিজিটাল সিস্টেমে আপনি যেভাবেই পাঠান, এগুলো কিন্তু সংগ্রহ করা কোনো কঠিন ব্যাপার না।’
‘এখন তো আমার মনে হচ্ছে নির্বাচন কমিশন নিজেই চায় না যে আমরা ভোট দেই।’
‘মোর্শেদ আলম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে সেনবাগে একনায়কতন্ত্র কায়েমের চেষ্টা করছেন। আমি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলাম।’
‘যেহেতু মিয়ানমারের সঙ্গে চীনের একটা চমৎকার সম্পর্ক, সে জন্য চীন এখানে কোনো ভূমিকা পালন করতে পারে কি না এবং করলে আমরা উপকৃত হবো।’
‘প্রার্থিতা বাতিল হবে। কারও না কারও প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যাবে বিভিন্ন জায়গায় এটুকু আমি ইঙ্গিত দিয়ে রাখলাম। বিস্তারিত পরে জানাব।’
বিরোধী দলের একটি প্রধান দায়িত্ব হলো সরকারকে জবাবদিহি করতে বাধ্য করা
‘অচিরেই স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বাধাহীনভাবে প্রচারণা চালাতে পারবেন’
‘আমার প্রচারণা লাগবে কেন! আমার ভাইয়েরা আছে, আমার বোনেরা আছে, আমার আত্মীয় আছে, আমার সকলে আছে এখানে; আমার জন্য কাজ করবে।’
‘২০১৮ সালেও সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল, কিন্তু তারা ছিলেন কেবল সাক্ষী-গোপাল৷ স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কেবল ডানে-বায়ে ঘুরছে, কারো কোনো অভিযোগ শোনেনি, ব্যবস্থাও নেয়নি। কারণ তাদের সেই ক্ষমতা দেওয়াই...
বক্তারা বলেন, ভোট চাওয়ার যেমন অধিকার আছে, তেমনি ভোটে না যাওয়ার, ভোট বয়কট করার এবং জনগণকে ভোট বর্জনের আহ্বান জানানোর অধিকারও রাজনৈতিক দলগুলোর রয়েছে। নির্বাচন কমিশন সেই অধিকার খর্ব করেছে।
‘এবারের জাতীয় নির্বাচনের ইশতেহারে উপকূলীয় অঞ্চলের উন্নয়ন ইস্যু অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। দায়িত্বগ্রহণের পর নির্বাচিতরা ইশতেহার বাস্তবায়ন করবেন। আমরা এই বাস্তবায়নে সহযোগী হবো।’
সনি চট্টগ্রাম-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য রফিকুল আনোয়ারের মেয়ে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে’ অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিএনপির তুলনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আওয়ামী লীগের কনটেন্ট ছড়িয়ে দেওয়ার কৌশল অনেকটাই কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত। অর্থাৎ, দলটির বেশিরভাগ কনটেন্ট অল্প কয়েকটি মাধ্যম থেকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।