অভিযোগে বলা হয়ে, সচিব সোহেল হুমকি দেন যে ঘুষ না দেওয়া হলে তিনি কোনোভাবেই ছাড়পত্র দেবেন না।
এসব সম্পত্তির বাজার মূল্য ৪০৭ কোটি ২১ লাখ টাকা বলে জানা গেছে।
সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে অর্থপাচার, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের তদন্ত ইতোমধ্যে শুরু করেছে দুদক।
দুদক কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহসান ফরিদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
‘অনেক সময় আমাকে শুনতে হয়—আপনারা দুর্নীতির কথা বলেন, কিন্তু আপনার নিজের অফিসই তো দুর্নীতিগ্রস্ত। এটি কিন্তু একেবারে উড়িয়ে দেওয়ার মতো বিষয় নয়!’
আজ বুধবার দুদক মহাপরিচালক আখতার হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
ফ্ল্যাটটি তিনি ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে গুলশান-২ এর ৭১ নম্বর রোডের একটি ফ্ল্যাট নিয়েছেন।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুদকের প্রতিনিধিরা বিসিবি কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। ঘণ্টা দেড়েক সেখানে অবস্থান করার পর দুদকের সহকারী পরিচালক আল আমিন গণমাধ্যমে জানান, তারা মূলত তিনটি অভিযোগ নিয়ে কাজ করছেন।
সাবেক এই মন্ত্রীর মালিকানাধীন তিনটি গাড়ি জব্দেরও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান চিঠি দিয়ে ড. ইউনূসসহ তিন জনকে ৫ অক্টোবর হাজির হতে বলেন।
পরিবারের দাবি, এ ধরনের মামলার বিষয়ে তারা কিছুই জানেন না, তবে স্থানীয় একজনের সঙ্গে জমি নিয়ে তাদের বিরোধ ছিল।
মামলায় আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি স্থগিত রাখার আবেদনও মঞ্জুর করেন বিচারক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চট্টগ্রামের এক দুদক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা গিয়ে তাকে শনাক্ত করেছি। তবে ব্যক্তির দায় প্রতিষ্ঠান নেবে না।’
আসামি রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন এবং ১ কোটি ১৯ লাখ ৬১ হাজার ৫৩৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
সেবা গ্রহীতাদের অভিযোগ পেয়ে আজ বুধবার দুদকের একটি দল চউক কার্যালয়ে অভিযান চালায়।
আজ সোমবার তিনি আদালতে হাজির না হওয়ায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ইকবাল হোসেন এ আদেশ দেন।
দুদকের প্রাথমিক তদন্তে জাকিরের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিটের (এফডিআর) রসিদ, বাড়ি, ফ্ল্যাট ও গাড়ির তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের ওয়েবসাইট থেকে তথ্য নিয়ে দুদক কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে প্রতারণা করে অর্থ আদায় করা একটি চক্রের খোঁজ পেয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নথিতে আরও দেখা যায়, এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান বৈধ উপায়ে সিঙ্গাপুরে ১ লাখ ৭ হাজার মার্কিন ডলার পাঠিয়েছে, যার মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠানও এস আলমের মালিকানাধীন নয়।