তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারি-মার্চ ত্রৈমাসিকের তুলনায় এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে বিদেশি ঋণ বেড়েছে চার শতাংশ।
মেজবাউল হক বলেন, জুলাইয়ের শেষ দিনে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ১২০ মিলিয়ন ডলার।
বৈদেশিক মুদ্রার বাজার অস্থির হয়ে উঠেছে
এই কেলেঙ্কারির জন্য কাকে দায়ী করা উচিত?
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, বিনিময়ে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ টাকা সংগ্রহ করেছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এ বছরের মার্চ পর্যন্ত দেশের সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোট বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের একই সময়ে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, আগামী অর্থবছরে দেশীয় ঋণের সুদ পরিশোধে বরাদ্দ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের মূল বরাদ্দের তুলনায় ৩৩ শতাংশ বেড়ে ১ লাখ ৯ হাজার কোটি টাকা হতে পারে।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমান্বয়ে কমতে থাকায় ডলার কেনার হার বাড়িয়ে ১০৯ দশমিক ৫ টাকা করেছে ব্যাংকগুলো।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘এই প্রতিষ্ঠানগুলো মানি চেঞ্জার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের জারি করা নীতিমালার চেয়ে বেশি দামে বৈদেশিক মুদ্রা কেনাবেচা করেছে।’
ব্যাংক ও খোলা বাজারে ডলারের বিনিময় হারের পার্থক্য গত কয়েক মাস কম থাকার পর তা আবারও বাড়তে শুরু করেছে।
আন্তঃব্যাংক বাজারে ডলারের দাম ছিল রেকর্ড ৩০০ দশমিক ২ রুপি। খোলা বাজারে ডলারের দাম ছিল ৩১৪ রুপি।
পাকিস্তানে আন্তঃব্যাংক বাজারে আজ রেকর্ড ২৯৯ রুপিতে ডলারের হাত বদল হয়েছে। খোলা বাজারে ডলার বিক্রি হয়েছে ৩০৬ রুপিতে।
গত বছরের ২ জানুয়ারি ডলারের আন্তঃব্যাংক বিনিময় হার ছিল ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা, যা ১ ডিসেম্বর দাঁড়ায় ১০৫ টাকা ৪০ পয়সায়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য চলতি বছরের প্রথমার্ধে যে ৬ শর্ত দিয়েছিল এর মধ্যে ২টি পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ।
চলতি বছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশের ৩৫টি তালিকাভুক্ত ব্যাংকের সর্বমোট মুনাফা ৯ শতাংশ কমে ৪ হাজার ১৬০ কোটি টাকা হয়েছে।
চলতি বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের রপ্তানি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়েছে।
বলিভিয়ার অন্যতম রাজধানী শহর লা পাজ-এ দেশটির অর্থমন্ত্রী মারসিলো মনতেনেগ্রো বলেন, ‘আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে চীনের মুদ্রা ইউয়ানের ব্যবহার বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা তা অনুসরণ করতে চাই।’