দাবি পূরণের আশ্বাসে দুই ঘণ্টা পর বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের একটি আদেশে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
গণপরিবহনে যেহেতু একসঙ্গে অনেক মানুষ ভ্রমণ করেন, তাই নিজের পাশাপাশি অন্যের কথাও চিন্তা করুন।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এই লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হয়।
অনিবার্যকারণ বশত আগামীকাল সাময়িকভাবে সব ধরনের ট্রেন চলাচল স্থগিত থাকবে বলে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঢাকাগামী জামালপুর কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিন বিকল হয়ে দুই ঘণ্টা বন্ধের পর ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে চালু হয়েছে রেল চলাচল।
‘রাত ১১টা ২০ মিনিটের দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।’
আসামের শিলচর থেকে কলকাতার শিয়ালদহ যাচ্ছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। এ সময় পেছন থেকে মালবাহী ট্রেনটি এসে এই ট্রেনকে ধাক্কা দেয়। নিউ জলপাইগুড়ি লাইনের রাঙ্গাপানি স্টেশনের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫০০ যাত্রী নিয়ে সকাল ১০টায় ছেড়েছে ট্রেন
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ রেলসেতুতে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী মালবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হওয়ার ৭ ঘণ্টা পর আপ-লাইনে ট্রেন চলাচল আবার স্বাভাবিক হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রতি ৩টি যাত্রীবাহী ট্রেনের মধ্যে ১টি ট্রেন অকার্যকর অবস্থায় আছে। এর পেছনে মূল কারণ জনবল ও ট্রেনের কোচ সংকট।
বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশের আগে রাজশাহীতে চলা পরিবহন ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিনে সাধারণ যাত্রীদের ভোগান্তি চরমে উঠেছে। তবে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক থাকায় ট্রেনের ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য...
ফরিদপুরের ভাঙ্গা স্টেশন থেকে পরীক্ষামূলক একটি ট্রেন পদ্মা সেতু পর্যন্ত পৌঁছেছে।
রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, ট্রেনের পাশাপাশি যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেলওয়ের গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।
একটি যাত্রীবাহী ট্রেনের দৈর্ঘ্য ২ কিলোমিটার। ভাবতে অবাক লাগছে?
নরসিংদী সদর উপজেলার হাজীপুরে ছেলেকে স্কুলে দিয়ে ফিরে আসার সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেল জংশনে একই লাইনে ২ ট্রেন উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে আজ শুক্রবার বিকেল ২টা ৫০ মিনিটের দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রাম-সিলেট রেলপথে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
ট্রেনে দুর্বৃত্তের ছোড়া পাথরের আঘাতে চার বছর বয়সী এক শিশু আহত হয়েছে। রোববার সকালে চট্টগ্রাম নগরের কদমতলী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের ট্রেন যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম বাউনজান রেল সেতু। শতবর্ষী এই সেতুর বেশিরভাগ পিলারই ভেঙে পড়ার ঝুঁকিতে আছে। আর এভাবেই প্রতিদিন এই পথে যাতায়াত করছে প্রায় ৬০ থেকে ৭০ হাজার যাত্রী।