ডোনাল্ড ট্রাম্প এই মর্মে সোমবার একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
মূলধারার মিডিয়াকে প্রায়ই ‘গণশত্রু’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেন ট্রাম্প। এখন তিনি টিকটকার ও পডকাস্টারদের মাধ্যমে তার সমর্থকদের কাছে পৌঁছানোর কৌশল গ্রহণ করেছেন বলে মনে করা হচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প টিকটকের মূল প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে ৭৫ দিনের সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে চীনের নাগরিকদের টিকটকের মালিকানা ছাড়তে হবে।
ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে একটি পোস্টে যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের আংশিক মালিকানা নেওয়ার আহ্বানও জানান। তিনি বলেন, একটি যৌথ উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ মালিকানা দেখতে চান তিনি। এটা হলে...
আগেই জানানো হয়েছিল, জো বাইডেন প্রশাসন শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত না বদলালে রোববার থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ হয়ে যাবে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক।
যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের ১৭ কোটিরও বেশি গ্রাহক রয়েছে।
টিকটকের চীন-ভিত্তিক মালিকানা প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্সকে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে অসন্তোষ প্রকাশ করে আসছেন মার্কিন আইনপ্রণেতারা।
তবে এখুনি টিকটক অ্যাপ বন্ধ হচ্ছে না কানাডায়। এ বিষয়টি স্পষ্ট করা হয়েছে।
গত ২৬ বছর ধরে এই তালিকা প্রকাশ পাচ্ছে। এতে ১৮তম ধনী ব্যক্তি হিসেবে প্রবেশ করেছেন ঝাং।
কিছুদিন আগেই একই কারণ দেখিয়ে টিকটক অ্যাপ নিষিদ্ধ করে দেশটির সরকার। তবে উইচ্যাট ও ক্যাসপারস্কির কারণে সরকারী তথ্য ক্ষতিগ্রস্ত বা চুরির ঘটনা ঘটেনি বলে দাবি করেছে অটোয়া।
টিকটকের নীতিমালা লঙ্ঘনের কারণেই মূলত এই ভিডিওগুলো ডিলিট হয়েছে।
এ মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে চলছে এই প্রচারণা। মূলত ১০ অক্টোবর বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবসকে ঘিরেই এই উদ্যোগ হাতে নেয় টিকটক।
ইন্দোনেশিয়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পণ্য বিক্রয় নিষিদ্ধ করেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির বাণিজ্যমন্ত্রী জুলকিফলি হাসান।
বলা হচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম চালু হওয়ার পর আর কোথাও এত কঠোর আইনের প্রচলন হয়নি। এই আইনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে ইন্টারনেটভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে এখন বড় আকারের নীতিগত পরিবর্তন আনতে হবে...
আজ রোববার দুপুরে তাদেরকে আটক করে মুরাদনগর থানায় সোপর্দ করে ডিবি পুলিশ।
নতুন এই ফিচার চালুর পর টিকটক ব্যবহারকারীরা অ্যাপে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট; ৩ ধরনের কনটেন্টই যোগ করতে পারবেন।
১০ কোটি গ্রাহক পেতে চ্যাটজিপিটির ২ মাস, টিকটকের ৯ মাস ও ইনস্টাগ্রামের আড়াই বছর সময় লেগেছিল।
টিকটকে তথ্যের সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ যেমন আছে, আবার এই অ্যাপের জনপ্রিয়তাও ভিন্ন উচ্চতায়। তরুণ প্রজন্ম অ্যাপটিতে বুঁদ হয়ে আছে। প্রশ্ন আসে, ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হওয়ার ঝুঁকি এড়িয়ে কি টিকটক ব্যবহার সম্ভব?...
এ লেখায় ৫টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যাতে বোঝা যায় কোনটি সবচেয়ে নিরাপদ আর কোনটি সবচেয়ে অনিরাপদ।