এসব ডুবোযানে করে সমুদ্রের গভীরে অভিযানে যাওয়ার জন্য পাকা ডুবুরি হওয়ার প্রয়োজন নেই, শুধু প্রয়োজন একটি রোমাঞ্চপ্রিয় মন আর কিছু অর্থ।
১৯১২ সালে ডুবে যাওয়া বিখ্যাত টাইটানিক জাহাজটি দেখতে গিয়ে সাবমেরিনটিতে থাকা ৫ জনই মারা যান।
আটলান্টিকের তলদেশে ডুবোযান টাইটান কী কারণে বিধ্বস্ত হলো? এই প্রশ্ন এখন সারাবিশ্বের সব মানুষের মনে। এই প্রশ্নের উত্তর পেতে বিশ্লেষকরা খতিয়ে দেখবেন টাইটানিকের কাছে পড়ে থাকা টাইটানের ধ্বংসাবশেষগুলো।
'তারা সত্যিকারের পর্যটক ছিলেন যাদের ভেতরে অ্যাডভেঞ্চারের আলাদা একটা স্পিরিট ছিল,' বিবৃতিতে বলা হয়।
তবে এই ধ্বংসাবশেষ নিখোঁজ ডুবোযান টাইটানের কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
আটলান্টিক মহাসাগরের তলায় টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ পর্যটকদের দেখাতে ডুব দিয়েছিল যে ডুবোযান, সেই টাইটানের খোঁজ এখনও মেলেনি। ইতোমধ্যে জানা গেছে, এই ডুবোযানটিতে বেশ কয়েকবার গুরুতর কারিগরি ত্রুটি দেখা...
হিসাব অনুসারে, এই মুহূর্তে টাইটানের অক্সিজেন শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। আর অক্সিজেন থাকলেও আদৌ ডুবোযানটি অক্ষত আছে কিনা, তা নিয়েও আশঙ্কা আছে।
সাবমেরিনটি উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে মার্কিন ও কানাডিয়ান নৌবাহিনীসহ সরকারি ও বাণিজ্যিক গভীর সমুদ্র সংস্থাগুলো।
টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পর্যটক নিয়ে যাওয়ার কাজে ব্যবহৃত একটি ডুবোজাযান আটলান্টিক মহাসাগরে নিখোঁজ হয়েছে।
হিসাব অনুসারে, এই মুহূর্তে টাইটানের অক্সিজেন শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। আর অক্সিজেন থাকলেও আদৌ ডুবোযানটি অক্ষত আছে কিনা, তা নিয়েও আশঙ্কা আছে।
সাবমেরিনটি উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে মার্কিন ও কানাডিয়ান নৌবাহিনীসহ সরকারি ও বাণিজ্যিক গভীর সমুদ্র সংস্থাগুলো।
টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে পর্যটক নিয়ে যাওয়ার কাজে ব্যবহৃত একটি ডুবোজাযান আটলান্টিক মহাসাগরে নিখোঁজ হয়েছে।
মিল্টন স্ন্যাভলি হার্শিও ছিলেন ডি জংয়ের মতোই ভাগ্যবান। যে টাইটানিক বিশ্বের ইতিহাসে অন্যতম এক ট্র্যাজেডি হয়ে আছে, যে জাহাজে প্রথমবারের মতো চড়ে প্রাণ হারিয়েছেন পনেরশ’রও বেশি মানুষ, সে জাহাজের যাত্রী...