গত অর্থবছরের এপ্রিল-জুনে এই প্রবৃদ্ধি ছিল ৬.৮৮ শতাংশ।
অস্থিরতা ঠেকাতে সারাদেশে কারফিউ দেওয়ায় গত জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে।
তবে দ্রুত আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনাই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বলে জানিয়েছেন তারা।
এছাড়া একই অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ হবে বলে অনুমান করছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
টাকায় মাথাপিছু আয় ৩ লাখ ৬ হাজার ১৪৪ টাকায় দাঁড়িয়েছে, ডলারের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৭৮৪ ডলার হয়েছে।
তিনি জানান, এর আগে তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন- ২০২৪ সালে দেশের অর্থনীতি সংকটে পড়বে এবং সরকারের উচ্চ ঋণ পরিশোধের কারণে তা হয়েছে।
গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
সিপিডি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলেছে, খেলাপি ঋণের জন্য জরুরি ভিত্তিতে রেজুলেশন ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োজন।
গত এক দশকে রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত ৮ থেকে ৯ শতাংশের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে।
সিপিডি জানিয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈদেশিক ঋণ এবং ঋণ পরিশোধের বাধ্যবাধকতার হার বেড়েছে।
বিশ্বব্যাংক বলেছে, খেলাপি ঋণের জন্য জরুরি ভিত্তিতে রেজুলেশন ফ্রেমওয়ার্ক প্রয়োজন।
২০২২-২৩ সালে অর্থনীতি বেড়েছে ছয় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ। ২০২১-২২ সালে তা ছিল সাত দশমিক এক শতাংশ।
ইউএনসিটিএডি’র ওয়ার্ল্ড ইনভেস্টমেন্ট রিপোর্ট ২০২৩ অনুসারে—দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়া সত্ত্বেও মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) শতাংশ হিসাবে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের দিক থেকে এ অঞ্চলের...
২০২৩ সালের চতুর্থ প্রান্তিকে মালয়েশিয়ার অর্থনীতিতে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩ দশমিক ৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে
আজ বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশিত মুদ্রানীতিতে বলা হয়েছে, মূল্যস্ফীতি উচ্চ পর্যায়ে থাকায় মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ করা হলো।
এ বছরের জুনে জাতীয় বাজেটে নির্ধারিত উচ্চা জিডিপি ও মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করতে পারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন রাজস্ব সমন্বয় কাউন্সিল। আগামীকাল কাউন্সিলের বৈঠকের কথা আছে।
তবে ২০২৩ সালে বৈশ্বিক বৃদ্ধির পূর্বাভাস অপরিবর্তিত রেখেছে আইএমএফ।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগের অর্থবছরের তুলনায় ধীর গতিতে হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।