ক্ষমতাসীনরা যা বলে এবং জনগণ যা বিশ্বাস করে, তা এক নাও হতে পারে।
পদত্যাগ করা ছাত্রলীগ নেতাদের মধ্যে রয়েছেন সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহমিদা হোসেন অরা, যুগ্ম সম্পাদক ওবায়দুর রহমান, আবদুল্লাহ আল মামুন সৈকত, নিঝুম হায়দার ও জায়মা হোসেন।
ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ওই তরুণের ফোন চেক করার পর তাকে চড়-থাপ্পড় মারতে শুরু করেন এবং টেনেহিঁচড়ে পুলিশ স্টেশন প্রাঙ্গণে নিয়ে যায়।
হামলার ছবি ছড়িয়ে গেলে স্থানীয়রা সেটি শেয়ার করে সমালোচনা করেছেন।
‘প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি করা, এগুলো তারা করেনি, এগুলো কেউ তাদের শিখিয়ে দিয়েছে। তাদের শেখানো বুলি তারা বলেছেন। নিশ্চয়ই তারা এগুলো ভুলবশত করেছে।’
আজ বিকেল ৩টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল করার কথা রয়েছে ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে’র।
দুপুর পৌনে ২টা থেকে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া শুরু হয়।
আগামীকাল সারাদেশে জেলা, মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মসূচি
নারী শিক্ষার্থীদের দাবি, ছাত্রলীগ কর্মীরা তাদেরকে ‘টার্গেট করে পিটিয়েছে’।
দুপুর পৌনে ২টা থেকে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়া শুরু হয়।
আগামীকাল সারাদেশে জেলা, মহানগর, বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মসূচি
নারী শিক্ষার্থীদের দাবি, ছাত্রলীগ কর্মীরা তাদেরকে ‘টার্গেট করে পিটিয়েছে’।
ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা রড, স্ট্যাম্প, লাঠি নিয়ে হলের বিভিন্ন রুমে তল্লাশি চালান।
‘কোনদিকে দৌড়াচ্ছি জানি না। সবাই যেদিক যাচ্ছে সেদিকেই যাচ্ছি। পেছনে একটা মেয়ে পড়ে যায়। ছাত্রলীগের ছেলেরা ওকে মাটিতে ফেলেই মারতে থাকে লাঠি দিয়ে। আমি আরও কয়েকজনের সঙ্গে কোনোমতে এসএম হলে ঢুকে যাই।’
‘আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি।’
‘ছাত্রলীগ সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক সুরাহা যেমন করবে, একইসঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রেতাত্মা, যারা রাজাকারদের পুনর্বাসন করার কথা বলছে এবং যারা ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে তাদের...
মিছিলটি সাড়ে ৭টার দিকে বঙ্গবন্ধু হলের কাছে পৌঁছালে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা অপরদিক থেকে একটি মিছিল নিয়ে তাদের বাধা দেয়।
পুরো এলাকায় উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
বর্তমানে সেখানে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।