হুরুন ইন্ডিয়া রিচ লিস্টে জায়গা হয়েছে তার
গৌতম আদানি ১১১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে বিশ্বের সেরা ধনীদের তালিকার ১১ নম্বরে অবস্থান করছেন।
২৫ বছরের চুক্তিতে ওই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কিনছে বাংলাদেশ।
সর্বশেষ গতকাল ১৪ দিনের নির্ভরযোগ্যতা পরীক্ষা (রিলায়াবিলিটি টেস্ট) সফলভাবে শেষ হওয়ায় বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে ভারতের এই বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রটিতে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়।
আদানি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেডের বার্তায় বলা হয়, এএমজি মিডিয়া নেটওয়ার্কস গত বছর মে মাসে এই ডিজিটাল বিজনেজ প্ল্যাটফর্মটি কেনার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। এখন সেই প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে।
স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে পৃথক বিবৃতিতে বলা হয়, ১৭ মার্চ থেকে এই নির্দেশনা কার্যকর হবে।
‘সাউথওয়েস্ট ট্রান্সমিশন গ্রিড সম্প্রসারণ প্রকল্প’ নামের এই প্রকল্পটি শেষ করার জন্য বাড়তি ১ হাজার ৪৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা চেয়েছে এবং বাস্তবায়নের সময় আরও দেড় বছর বাড়ানোর আবেদন করেছে।
আদানির বিদ্যুৎ আমদানির সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের টাকায় ভারতীয় শিল্প-গোষ্ঠীটিকে লাভবান করবে উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন)।
‘এক কথায় এই চুক্তিটিতে কেবল আদানিই জিতেছে। এই চুক্তিটি এতটাই বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী যে আমি ভাবছি, কোনো সচেতন মানুষ কেন বাংলাদেশের পক্ষে এই চুক্তিটি সই করবেন।’
‘সাউথওয়েস্ট ট্রান্সমিশন গ্রিড সম্প্রসারণ প্রকল্প’ নামের এই প্রকল্পটি শেষ করার জন্য বাড়তি ১ হাজার ৪৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা চেয়েছে এবং বাস্তবায়নের সময় আরও দেড় বছর বাড়ানোর আবেদন করেছে।
আদানির বিদ্যুৎ আমদানির সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের টাকায় ভারতীয় শিল্প-গোষ্ঠীটিকে লাভবান করবে উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন)।
‘এক কথায় এই চুক্তিটিতে কেবল আদানিই জিতেছে। এই চুক্তিটি এতটাই বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী যে আমি ভাবছি, কোনো সচেতন মানুষ কেন বাংলাদেশের পক্ষে এই চুক্তিটি সই করবেন।’
চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ আগামী ২৫ বছরের জন্য আদানি পাওয়ারের করের বোঝা বহন করবে, যে বোঝা কোম্পানিটি ভারত সরকারের কাছ থেকে ইতোমধ্যে ছাড় পেয়েছে।
বিপদে আছেন ভারতের ধনকুবের গৌতম আদানি। হিনডেনবার্গের প্রতিবেদন প্রকাশের পর শুনছেন একের পর এক দুঃসংবাদ। এ অবস্থায় সমালোচকদের অভিযোগ, ‘মোদির সহায়তায় এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তি হয়েছেন আদানি’।
ভারতের গৌতম আদানি আজ বুধবার ‘এশিয়ার সবচেয়ে ধনী’ ব্যক্তির খেতাব হারিয়েছেন। আদানি গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর পতন অব্যাহত রয়েছে এবং সার্বিকভাবে মূলধন কমেছে ৭৪ বিলিয়ন ডলার।
আদানি গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর পতনের ধারা অব্যাহত আছে। শেয়ারের মূল্য পড়ে যাওয়ায় গত তিন দিনে আদানি গ্রুপের মূলধন কমেছে ৬৫ বিলিয়ন ডলার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারতে ৪ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন দেশটির ব্যবসায়ী আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি।
৩০ আগস্টে প্রকাশিত ব্লুমবার্গ বিলিওনেয়ার ইন্ডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে আছেন গৌতম আদানি। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।