চলমান বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে আর্জেন্টিনার এটি দ্বিতীয় হার। তবে আট ম্যাচে ছয় জয়ে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে তারা।
সবশেষ কোপায় তিনি পাঁচ ম্যাচ খেলে একটি করে গোল ও অ্যাসিস্ট করেন। আর্জেন্টাইন অধিনায়ককে অবশ্য আসরজুড়েই চোটের সঙ্গে লড়াই করতে হয়।
এঞ্জোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আর্জেন্টাইন ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ) ও ফিফাকে চিঠি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ফরাসি ফুটবল ফেডারেশন (এফএফএফ)। পাশাপাশি আইনি পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে তারা।
কাপ জেতার পর মেসি জানালেন তিনি এখন ভালো আছেন, দ্রুতই মাঠে ফেরার আশাতেও আছেন।
কোপার ফাইনালে নির্ধারিত ৯০ মিনিট গোলশূন্য ড্র থাকে। অতিরিক্ত সময়ের প্রথম ১৫ মিনিটেও গোল আসেনি। ১১২ মিনিটে গোল করে কলম্বিয়াকে স্তব্ধ করে দেন লাউতারো, আবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে যায় আর্জেন্টিনা।
কলম্বিয়াকে হারিয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা ধরে রাখার মধ্য দিয়ে সেরার মুকুট পরলেন এই ফুটবল মহাতারকা।
ফাইনালের পর তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা এভাবেই লেখা ছিল, এভাবেই হওয়ার কথা ছিল।’
সোমবার বাংলাদেশ সময় সকালে ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে লাউতারোর গোলে ফের কোপায় চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। এটি তাদের রেকর্ড ১৬তম শিরোপা।
দক্ষিণ আমেরিকার সর্বোচ্চ ফুটবল আসরে আর্জেন্টিনার এটি টানা দ্বিতীয় ও রেকর্ড ১৬তম শিরোপা।
ফাইনালের পর তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা এভাবেই লেখা ছিল, এভাবেই হওয়ার কথা ছিল।’
সোমবার বাংলাদেশ সময় সকালে ফাইনালে অতিরিক্ত সময়ে লাউতারোর গোলে ফের কোপায় চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। এটি তাদের রেকর্ড ১৬তম শিরোপা।
দক্ষিণ আমেরিকার সর্বোচ্চ ফুটবল আসরে আর্জেন্টিনার এটি টানা দ্বিতীয় ও রেকর্ড ১৬তম শিরোপা।
ফাইনাল শুরুর আগেই তৈরি হলো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি।
চোট কাটিয়ে ফিট হওয়ার পরও ভয় কাজ করছিল মেসির মধ্যে। সেমিফাইনালের পারফরম্যান্সে তা দূর হয়ে গেছে।
আয়োজক কনমেবল জানিয়েছে, ফাইনালের মধ্য বিরতিতে ২০ মিনিট গান করবেন কলম্বিয়ান পপ তারকা শাকিরা। এজন্য ২৫ মিনিট বন্ধ থাকবে খেলা। এমনিতে মধ্য বিরতি হয় ১৫ মিনিটের।
লরেঞ্জোকে তখন কলম্বিয়ান একটি রেস্টুরেন্টে খাওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন স্কালোনিই।
কোপা আমেরিকা, ফিনালিসিমা ও বিশ্বকাপ— আর্জেন্টিনার সবশেষ তিনটি শিরোপা জয়ের পথে প্রতিটি ফাইনালে গোল করেছেন আনহেল দি মারিয়া।
কোপা আমেরিকার তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ ২-২ গোলে ড্র হওয়ার পর পেনাল্টি শ্যুট আউটে ৪-৩ গোলে জিতেছে উরুগুয়ে।
বয়সে পিছিয়ে থাকলেও দি মারিয়া এগিয়ে ছিলেন দক্ষতায়। সেই শৈশবেই তিনি ঝলক দেখাতে শুরু করেন বল নিয়ে। বাঁ পায়ের কারুকাজে দেন আগমনী বার্তা।