৭৪ দিন পর গতকাল রোববার একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা থাকলেও শিক্ষকরা আজ সোমবার দ্বিতীয় দিনেও ক্লাসে ফেরেননি।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) চার শিক্ষার্থী দুর্বৃত্তের হামলায় আহত হয়েছেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ভিসি ড. মুহাম্মদ মাছুদ ও প্রোভিসি শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
কুয়েট শিক্ষক সমিতি বলছে, চাপের মুখে ভিসি-প্রোভিসিকে অব্যাহতির সিদ্ধান্তে ন্যায়বিচারের পরাজয় হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. তানজীমউদ্দিন খান অনশনরত শিক্ষার্থীদের জুস পান করিয়ে অনশন ভাঙান। এর আগে তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাঠানো একটি...
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপউপাচার্যকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি আবাসিক হলের প্রত্যেকটিতে ইতোমধ্যে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা।
অনশনরত শিক্ষার্থীদের ন্যায়সঙ্গত দাবি মেনে নেওয়াসহ ৫ দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, আমার দিক থেকে পিতা হিসেবে, অভিভাবক হিসেবে আমার যতটুকু বলার আমি বলেছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি আবাসিক হলের প্রত্যেকটিতে ইতোমধ্যে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা।
অনশনরত শিক্ষার্থীদের ন্যায়সঙ্গত দাবি মেনে নেওয়াসহ ৫ দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, আমার দিক থেকে পিতা হিসেবে, অভিভাবক হিসেবে আমার যতটুকু বলার আমি বলেছি।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আমরা দুইমাস ধরে আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু আমাদের দাবি মানা হচ্ছে না। আমরা এই বিষয়ে আর সময় দিতে চাই না। আমরা লাশ হয়ে গেলেও ভিসির পদত্যাগ ছাড়া অনশন ভাঙব না।’
আজ বিকেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক, সহকারী পরিচালকসহ একাধিক শিক্ষক অনশন ভাঙতে শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করেন। তবে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবিতে এখনো অনড়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাছুদের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে শিক্ষার্থীদের আমরণ অনশন চলার মধ্যেই এ ঘটনা ঘটেছে।
প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা অনশনে বসার সিদ্ধান্ত নেন।
দাবি পূরণ না হলে আগামীকাল সোমবার দুপুর ৩টা থেকে আমরণ অনশনে বসার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, দাবি মানা না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তারা মশাল মিছিল করেন।