বুধবার দিবাগত সাতে সাড়ে ১১টার দিকে কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের পশ্চিম দেবোত্তর কালীরপাট দুর্গামন্দিরে এ ঘটনা ঘটে।
'মঙ্গলবারের মধ্যে পানি নেমে না গেলে আগাম শীতকালীন শাক-সবজির ক্ষতি হবে'
অনেকেই ঘর-বাড়ি ছেড়ে প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ও গবাদিপশু-পাখি নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন সরকারি রাস্তা ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধের ওপর।
হাটটি চালু না করার দাবি জানিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজীবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন করেন চর রাজীবপুর উপজেলার জামায়াতের আমির আবুল...
শিক্ষার্থীদের সড়ক সংস্কারের কর্মকাণ্ডে মুগ্ধ এলাকার কৃষক মোবারক আলী মনে করেন, শিক্ষার্থীরা যদি এভাবে জনকল্যাণে নিবেদিত থাকেন, তাহলে দেশ দ্রুত উন্নতি করবে।
শনিবার বিকেলে বিএসএফ আটককৃতদের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কাছে তাদের হস্তান্তর করে
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, শনিবার সকাল ৬টা থেকে কুড়িগ্রামের চিলমারী পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বুধবার বিকেল থেকে প্রবল বৃষ্টির কারণে নদ-নদীর পানি বেড়েছে। এচাড়া উজানে ভারত থেকে পাহাড়ি ঢলের পানিও আসছে।
‘বান আইসলে হামারগুলার চোখ থাকি নিনও চলি যায়। ঠিকমতোন গোসল নাই, খাওয়া নাই। সবসময় বানের পানিত পড়ি থাকা নাগে।’
‘এই বাঁধের কারণে বন্যা ও নদীভাঙন থেকে ১০টি গ্রামের মানুষ রক্ষা পাচ্ছে। বাঁধটি ভেঙে গেলে আমরা সীমাহীন ক্ষতির মুখে পড়ব।’
চর ও নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট ও আমন ধানের খেত।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, সেতুটি নির্মাণের জন্য যে বরাদ্দ ছিল তার ৪ ভাগের একভাগ অর্থ ব্যয় করা হয়েছে।
স্থানীয়দের ভাষ্য, ভারতীয় লোকজন ওই বিএসএফ সদস্যকে ধাওয়া করলে তিনি পালিয়ে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েন। তিনি মাতাল ছিলেন।
উপজেলার নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের গোরকমণ্ডল বিডিআর বাজার এলাকায় ২ কিলোমিটার একটি সড়কের ৩টি স্থান ভাঙনের কবলে পড়েছে।
বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে নদ-নদীর পানি বাড়ায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ২ লক্ষাধিক মানুষ।
কুড়িগ্রামের উলিপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
এরমধ্যে কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে ৩৫টি চরে ২৫ হাজার এবং লালমনিরহাটে তিস্তার বুকে ১৫টি চরে ৫ হাজারের বেশি মানুষ পানিবন্দী আজ বুধবার সকাল থেকে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলায় প্রায় ৩০০ মিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ ভেঙে অন্তত ১০ গ্রামে পানি ঢুকছে।
স্থানীয়ভাবে এ ধরনের ভ্রাম্যমাণ নরসুন্দররা পরিচিত ‘হাটের নাউয়া’ হিসেবে। তাদের নির্দিষ্ট কোনো বসার জায়গা নেই। চুল-দাড়ি কাটার সরঞ্জাম আর বসার জন্য বড়জোর একটি পিঁড়ি নিয়ে তারা পথে-প্রান্তরে ঘুরে ঘুরে...