চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরেও এনবিআরকে চার লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব দিয়েছে সরকার।
তিনি বলেন, নতুন ভ্যাট আইনে মৌলিক কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি, তবে এনবিআরের ওয়ার্কিং প্রসিডিরের ক্ষেত্রে দুটো পরিবর্তন করা হয়েছে।
অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাস যদি সত্যি হয়, তাহলে টানা ১২ বছর রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে বঞ্চিত হবে এনবিআর।
আগামী অর্থবছর এনবিআর এমনভাবে কর হার ঘোষণা করতে পারে, যা শুধু বিদায়ী অর্থবছরে নয়, পরবর্তী অর্থবছরের জন্যও প্রযোজ্য হবে।
আগামী অর্থবছরে বেশি আয়ের মানুষদের কাছ থেকে আয়কর আদায় ২৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করার পরিকল্পনা করছে সরকার।
‘সরকার এখন নতুন মেয়াদে আছে। এখন রাজস্ব সংস্কারের উপযুক্ত সময়।’
‘পণ্যের মূল্য কমিয়ে আনতে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে রাজস্ব নীতিগুলোর সমন্বয় করা প্রয়োজন।’
২০২৪ সালের জানুয়ারিতে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাড়িয়ে ১৮ শতাংশ করা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।
টিজেএন জানিয়েছে, এভাবে কর ফাঁকির কারণে বাংলাদেশের যে ক্ষতি হচ্ছে, তা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) শূন্য দশমিক ১ শতাংশ।
‘পণ্যের মূল্য কমিয়ে আনতে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে রাজস্ব নীতিগুলোর সমন্বয় করা প্রয়োজন।’
২০২৪ সালের জানুয়ারিতে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাড়িয়ে ১৮ শতাংশ করা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।
টিজেএন জানিয়েছে, এভাবে কর ফাঁকির কারণে বাংলাদেশের যে ক্ষতি হচ্ছে, তা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) শূন্য দশমিক ১ শতাংশ।
উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী, ড. ইউনূস দানকর পরিশোধ করেছেন
২০৪১ সালের মধ্যে একটি ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার বিষয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভিশন এবং নির্বাচনকে সামনে রেখেই যেন এই বাজেট ঘোষণা।
এটি দেশের ৫২তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৪তম ও আ হ ম মুস্তফা কামালের পঞ্চম বাজেট।
বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মোহাম্মদ রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ড. ইউনূসের করা পৃথক ৩টি আবেদন খারিজ করে আজ বুধবার এ আদেশ দেন।
সামির সাত্তার উল্লেখ করেন, দেশের কর ও জিডিপির অনুপাত বাড়ানোর জন্য কর প্রশাসন এবং এর প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় করা উচিত।
তামাক জীবনের জন্য অত্যাবশ্যকীয় নয়। বরং এর ব্যাপক ব্যবহার জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতি—উভয়ের জন্যই মারাত্মক ক্ষতিকর।
‘করদাতার টাকা ব্যবহারে সরকারের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।’