পরিস্থিতি বোঝার জন্য স্বচ্ছতার চর্চা জরুরি।
ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছেন বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার
বৈশ্বিক সুদের ক্রমবর্ধমান হার ও প্রচুর বিদেশি ঋণ নেওয়ার প্রেক্ষাপটে গত জুলাই ও আগস্টে বিদেশি ঋণ পরিশোধের খরচ এর আগের বছরের তুলনায় ৪৭ শতাংশ বেড়ে ৫৮৯ মিলিয়ন ডলার হয়েছে।
গতকাল প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা
বিদেশি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এর সুদ পরিশোধ এবং মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমে যাওয়ায় সরকার ঋণ পরিশোধে বরাদ্দ বাড়াতে বাধ্য হচ্ছে।
অর্থ বিভাগের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ঋণের সুদ বাবদ সরকারের ব্যয় হয়েছে ৫০ হাজার ২২৩ কোটি টাকা
২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশ কেবল এক দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি পেয়েছিল।
‘তারল্য সহায়তার মেয়াদ শেষ হলেও ইসলামী ব্যাংক এখনো পুরো টাকা পরিশোধ করতে পারেনি।’
সংশ্লিষ্টদের মতে, ঋণ পেতে বন্ধক হিসেবে দেওয়া কাগজপত্র সংক্রান্ত জটিলতা, ঋণ দেওয়ায় দীর্ঘ প্রক্রিয়া, জামানতের অভাব ও নেটফ্লিক্সসহ অন্যান্য ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলোর জনপ্রিয়তার কারণে মূলত এই...
গত অর্থবছরে দেশের ব্যাংক ও নন-ব্যাংকিং উৎস থেকে সরকারের ঋণের পরিমাণ ১৬ শতাংশ বেড়েছে। রাজস্ব আদায় কম হওয়ায় সরকারি খরচ মেটাতে ঋণের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে।
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুসন বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
দেশের জনগণের বর্তমান বার্ষিক মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৯৩ ডলার; যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
তিনি আরও বলেন, ‘এই ১ মাসে আমাদের প্রায় ৮ হাজার নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে এবং গ্রেপ্তার করেছে। এটা গণতন্ত্রের লক্ষ্য, সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন লক্ষ্য। আবার ওরা বলে, আওয়ামী লীগ যখন আসে তখন নাকি...
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে এনবিএফআইয়ের ঋণ আদায় ২০২২ সালের আগের প্রান্তিকের তুলনায় ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে ৬ হাজার ৫৮৬ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
গ্রাহকদের সঠিক কাগজপত্র থাকলে তারা ৪০ লাখ টাকা পর্যন্ত বা হুন্দাই গাড়ির মূল্যের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ পাবেন।
মহামারি-পরবর্তী সময়ে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ২০২১ সালের অক্টোবরে চালু করা দ্বিতীয় কর্মসূচির আওতায় এ ঋণ দেওয়া হচ্ছে।
সুদের হারের বেধে দেওয়া সামষ্টিক অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতার একটি কারণ উল্লেখ করে সরকারকে বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর।
আশা করা হচ্ছে—এই ঋণ স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তারুণ্য, পল্লী ও নগর অবকাঠামো এবং পানিসম্পদ উন্নয়ন খাতে ব্যবহার করা হবে। স্বাস্থ্যখাতের ২ প্রকল্পে ব্যয় হবে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার।
‘ঋণের পরিমাণ বেড়ে ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৩০ কোটি টাকায় দাঁড়াতে পারে’