প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল নিখুঁত পরিকল্পনার মাধ্যমে গাজাবাসীদের তাদের বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে ওই অঞ্চলে ভয়াবহ মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে।...
আত্মবিশ্বাস নিয়ে নেতানিয়াহু ঘোষণা দেন, ‘ইরানের হাতে কোনো ধরনের পরমাণু অস্ত্র থাকবে না।’
কর্মকর্তারা জানান, গত এক সপ্তাহেই তিনটি ড্রোন হারিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশ্লেষকদের মতে, এসব ঘটনা এটাই ইঙ্গিত করছে যে হুতিদের মনুষ্যবিহীন ড্রোন চিহ্নিত করার সক্ষমতার উন্নয়ন হয়েছে।
বেনগভি’র সফরের সময় ইয়েল ইউনিভার্সিটির পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে অসংখ্য ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের তাঁবু খাঁটিয়ে অবস্থান নিতে দেখা যায়।
দেশের জনগণের উদ্দেশে দেওয়া পূর্বে ধারণকৃত ভাষণে নেতানিয়াহু এ কথা জানান।
এর আগে বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের দেওয়া সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস।
সূত্ররা জানিয়েছেন, ইহুদি সেটলাররা মসজিদ চত্বরে অনুপ্রবেশ করে ধর্মীয় আচার পালন করেন। এ সময় ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদেরকে সুরক্ষা দেন।
যুদ্ধবিরতি ভেস্তে যাওয়ার পর মার্চে আবারও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে হামলা শুরু করে ইসরায়েল।
পার্লামেন্টে এই বিলকেন্দ্রিক বিতর্কে ক্ষমতাসীন দলের এক সদস্য বলেন, ইসরায়েলের আরব প্রতিবেশীরা যা করার সাহস পায়নি, তা করতে যাচ্ছি আমরা।
উত্তর গাজায় নিহত হন আল জাজিরার সাংবাদিক হোসাম শাবাত। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেইত লাহিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় অংশে তার গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
গাজার হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ হামলায় চিকিৎসাকর্মীসহ অন্য অনেকে আহত হয়েছেন।
মুসলিম কমিউনিটির ব্যানারে বিক্ষোভ আয়োজন করা হলেও অন্যান্য ধর্মালম্বী প্রবাসী ও বিপুল সংখ্যক স্থানীয় জাপানিরা এতে অংশ নেন।
প্রাথমিক প্রস্তাব অনুযায়ী, তিন ধাপে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ওই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে সংঘাতের অবসান ও শান্তি প্রতিষ্ঠা হওয়ার কথা ছিল। তবে শুরু থেকেই এই চুক্তিকে ‘ভঙ্গুর’ বলে এসেছেন বিশ্লেষকরা।...
লেবাননের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর দুটি হামলায় বিনতে জাবিল ও তুলিনে তিনজন এবং দক্ষিণ লেবাননের বন্দর নগরী টায়ারে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
এই পুরো পৃথিবীর ভেতর ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজাই হলো একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হয় শিশুরা। অথবা জন্মের পর মরতে থাকে গুলি-বোমার আঘাতে।
এমন সুলভ মৃত্যুর পরিসরেও গত সোমবার মধ্যরাতের পর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ঘুমন্ত গাজাবাসীর ওপর নতুন করে যে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে দখলদার ইসরায়েল, এতে বিস্ময়-ক্ষোভে বিমূঢ় গোটা বিশ্ব।
আজ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে।
এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘হামলায় মধ্যেই কেবল আলোচনা চলবে’ এবং এটি ‘কেবল শুরু’।
উভয় প্রশাসনই ইসরায়েলের প্রতি ‘ইস্পাত কঠিন’ সমর্থন জুগিয়েছে। তবে বাইডেন সব সময়ই নেতানিয়াহুকে আরও কৌশলী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে এসেছেন—জনসম্মুখে ও পর্দার আড়ালে।