বিশ্লেষকদের মতে, এই নতুন পরিকল্পনা ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল গঠন ও ফিলিস্তিনিদের গণহারে তাদের নিজ ভূখণ্ড থেকে বিতাড়ণের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছে। এটি ‘মহাবিপর্যয়’ বা ‘নাকবা’ নামে পরিচিত।
ওই হামলার অন্যতম লক্ষ্য ছিল হোদেইদা বন্দর ও নিকটবর্তী শহর বাজিলের (ইসরায়েল থেকে দুই হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত) একটি কংক্রিট কারখানা।
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, গাজা দখলে নিতেই নতুন করে অভিযান সম্প্রসারণ ও তীব্র করছে ইসরায়েল।
সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে প্রকাশিত ভিডিওতে নেতানিয়াহু বলেন, অতীতেও ইরানের সমর্থনপুষ্ট (হুতি) বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ‘ব্যবস্থা নিয়েছে’ ইসরায়েল এবং ‘ভবিষ্যতেও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে’।
এএফপির ফটোগ্রাফার জানান, ক্ষেপণাস্ত্রটি তেল আবিবের বেন গুরিয়ন বিমানবন্দরের টার্মিনাল তিনের পার্কিং লটের কাছে আঘাত হানে। এটাই ওই বিমানবন্দরের সবচেয়ে বড় গাড়ি পার্কিং এর জায়গা। ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে...
আয়োজক সংগঠন ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন (এফএফসি) এক বিবৃতিতে ইসরায়েলকে হামলার জন্য দায়ী করেছে।
ইসরায়েলি সেনাদের আদেশ অমান্য করার পরামর্শ দিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল আমিরাম লেভিন।
ভয়াবহ তাপপ্রবাহ ও তীব্র বাতাস থেকে দাবানলের সূত্রপাত হয়। যার ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনাও কঠিন হয়ে পড়েছে
প্রতিবেদনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল নিখুঁত পরিকল্পনার মাধ্যমে গাজাবাসীদের তাদের বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে এবং ইচ্ছাকৃতভাবে ওই অঞ্চলে ভয়াবহ মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে।...
মুসলিম কমিউনিটির ব্যানারে বিক্ষোভ আয়োজন করা হলেও অন্যান্য ধর্মালম্বী প্রবাসী ও বিপুল সংখ্যক স্থানীয় জাপানিরা এতে অংশ নেন।
প্রাথমিক প্রস্তাব অনুযায়ী, তিন ধাপে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ওই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে সংঘাতের অবসান ও শান্তি প্রতিষ্ঠা হওয়ার কথা ছিল। তবে শুরু থেকেই এই চুক্তিকে ‘ভঙ্গুর’ বলে এসেছেন বিশ্লেষকরা।...
লেবাননের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর দুটি হামলায় বিনতে জাবিল ও তুলিনে তিনজন এবং দক্ষিণ লেবাননের বন্দর নগরী টায়ারে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
এই পুরো পৃথিবীর ভেতর ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজাই হলো একমাত্র জনপদ, যেখানে মাতৃগর্ভেই হত্যার শিকার হয় শিশুরা। অথবা জন্মের পর মরতে থাকে গুলি-বোমার আঘাতে।
এমন সুলভ মৃত্যুর পরিসরেও গত সোমবার মধ্যরাতের পর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ঘুমন্ত গাজাবাসীর ওপর নতুন করে যে হত্যাযজ্ঞ শুরু করে দখলদার ইসরায়েল, এতে বিস্ময়-ক্ষোভে বিমূঢ় গোটা বিশ্ব।
আজ এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলার নিন্দা জানিয়েছে।
এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেন, ‘হামলায় মধ্যেই কেবল আলোচনা চলবে’ এবং এটি ‘কেবল শুরু’।
উভয় প্রশাসনই ইসরায়েলের প্রতি ‘ইস্পাত কঠিন’ সমর্থন জুগিয়েছে। তবে বাইডেন সব সময়ই নেতানিয়াহুকে আরও কৌশলী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে এসেছেন—জনসম্মুখে ও পর্দার আড়ালে।
গাজার হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, নিহতদের অনেকেই শিশু।
গত ১৯ জানুয়ারি সম্মত হওয়া যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর আলোচনা কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যর্থ হওয়ার পর ব্যাপক হামলা চালাল ইসরায়েল। এর আগে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী বিক্ষিপ্তভাবে ড্রোন হামলা চালালেও এবারের ব্যাপক...