যুদ্ধবিরতি ভেঙে মঙ্গলবার থেকে গাজায় শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৪৩৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ১৮৩ শিশুর প্রাণ ঝরেছে।
আজ গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসে তিন ইসরায়েলি জিম্মিকে মঞ্চে তুলে হামাস যোদ্ধারা।
প্রথম ধাপ সফল হলে আরও দুই ধাপে চুক্তি ও যুদ্ধবিরতির কথা রয়েছে। এই দুই ধাপ শেষে সব বন্দির মুক্তি এবং স্থায়ী যুদ্ধবিরতি আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কোনো দল নাই—দলের চেয়ে ব্যক্তি বড়, শরীরের চেয়ে গাল বড়। এসব রাজনীতিবিদ, এদেরও কারও কারও সঙ্গে ইসরায়েলি এজেন্টদের বৈঠক হয়েছে। তারা আবার বিএনপির মিত্র।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, তাদের আয়রন ডোম আকাশ হামলা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সাফল্যের সঙ্গে লেবানন থেকে আসা এই হামলা প্রতিরোধ করেছে।
আল জাজিরার আই-ইউনিটের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, হামাসের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ বিভিন্ন অভিযোগের বেশিরভাগই মিথ্যা।
সিরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত টিভি চ্যানেলে বলা হয়েছে, 'অন্তত দুই জন নিহত হয়েছেন'। প্রাথমিকভাবে আবাসিক ভবনে 'ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র হামলার' কথা জানানো হয়েছিল।
নিষেধাজ্ঞার আওতায় ওই ৪ ইসরায়েলির মার্কিন সম্পদ বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং মার্কিন নাগরিকরাও তাদের সঙ্গে লেনদেন করতে পারবেন না।
হামাস পরিচালিত ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানাচ্ছে, ইসরায়েল তাদের ২৩ হাজার নাগরিককে হত্যা করেছে, যার মধ্যে ১০ হাজার শিশু।
ফিলিস্তিনের গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। দেশটির সেনাবাহিনী জানায়, শুক্রবার ইসরায়েলের পদাতিক বাহিনী ও ট্যাঙ্ক গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করেছে।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, ‘গাজার ২০ লাখ মানুষের বিদ্যুৎ, পানি, জ্বালানি ও খাদ্য বিচ্ছিন্ন করা “সবচেয়ে মৌলিক মানবাধিকারের লঙ্ঘন”।’
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় শত শত শিশু নিহত ও আহত হয়েছে এবং সংখ্যাটি ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাড়ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল ইউনিসেফ।