মাস্ক দাবি করেছিলেন, যৌন অপরাধ ও পাচারের দায়ে অভিযুক্ত কুখ্যাত জেফ্রি এপস্টেইনের মামলার নথিতে ট্রাম্পের নাম আছে।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও সবচেয়ে ক্ষমতাবান রাজনীতিকের মধ্যকার দ্বন্দ্ব।
মাস্কের সরে যাওয়া নিয়ে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা হলেও ট্রাম্পের সঙ্গে তার কোনো কথা হয়নি বলেই জানা গেছে।
সম্প্রতি এ বছরের প্রথম কোয়ার্টারের (ত্রৈমাসিক) মুনাফার হিসেব প্রকাশ করেছে টেসলা।
চাকরি হারানোর পর টেসলার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দায়ের করেন তিনি।
বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের সহযোগী ও প্রধান মিত্রদের মধ্যে তার সাম্প্রতিক শুল্কনীতি নিয়ে বড় আকারে মতভেদ দেখা দিয়েছে, যার বড় উদাহরণ মাস্ক-নাভারোর এই বিবাদ।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এ তথ্য জানান।
ইভেন্টের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, প্রায় ১৫০টি অ্যাক্টিভিস্ট গ্রুপ এতে অংশ নিতে নিবন্ধন করেছে।
প্রতিষ্ঠানটি সতর্ক করে বলেছে, ট্রাম্পের শুল্কনীতির কারণে টেসলার মার্কিন রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন।
দায়িত্ব নেওয়ার পর টুইটারে একের পর এক নাটকীয় পরিবর্তন আনতে থাকেন মাস্ক।
ইলন মাস্ক তখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ‘মানবাজাতির অস্তিত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন।
গত কোয়ার্টারের তুলনায় গাড়ি প্রতি লাভের দিক থেকে টেসলার আয় নাটকীয়ভাবে কমেছে।
ইলন মাস্ক বলেছেন, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে স্টারশিপের পরবর্তী পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ হবে।
আজ বুধবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে মাস্কের বরাত দিয়ে জানানো হয়, ব্যাপক হারে ব্যয় সংকোচন কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও বেশিরভাগ বিজ্ঞাপনদাতা ফিরে আসায় এ অর্জন সম্ভব হয়েছে।
একই সম্মেলনে টেসলার প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কেরও সাশ্রয়ী ইভি প্রদর্শন করার কথা ছিল। কিন্তু তিনি সেটি করেননি
টুইটারের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটির ভেরিফাইড ব্যবহারকারীদের ‘নীল টিক’ কেনার জন্য সময়সীমা হিসেবে গত শনিবারকে বেঁধে দিয়েছিলেন।
অনেক সেলিব্রেটি ইতোমধ্যে ঘোষণা দিয়েছেন যে, তারা তাদের ব্লু টিকের জন্য কোনো অর্থ পরিশোধ করবেন না। এর ফলে টুইটারের ব্লু টিকধারী ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমবে।
এআই প্রযুক্তি মানবাজাতির প্রতি হুমকি হয়ে উঠতে পারে, এমন আশঙ্কা থেকে এই দাবি জানানো হচ্ছে।
মুহূর্তেই ছবিটি টুইটার, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটঅ্যাপে পোস্টটি ভাইরাল হয়ে যায়।