পিয়ংইয়ং ও মস্কোর সামরিক সহযোগিতা চুক্তির আওতায় গত নভেম্বরে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সাহায্য করতে প্রায় ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করে উত্তর কোরিয়া।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে যুদ্ধের মাত্রা অনেক বাড়িয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানুয়ারিতে ক্ষমতা গ্রহণের আগে যত বেশি সম্ভব ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড দখলে করে নেওয়ার...
রুশ পার্লামেন্টের উভয় কক্ষই এই বাজেটের অনুমোদন দিয়েছে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর আগে বলেছেন, মার্কিন ও ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে যদি রাশিয়ার ভিতরে আক্রমণ চালানো হয়, তার অর্থ হবে, ন্যাটো সরাসরি এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল।
রাশিয়ার ব্রিয়ানস্ক প্রদেশের এক সামরিক ঘাঁটিতে ছয়টি মিসাইল ছোঁড়ে ইউক্রেন। তবে এর মধ্যে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র আকাশে থাকা অবস্থায় ধ্বংসের দাবি করেছে মস্কো।
কিয়েভকে ১৯০ মাইল দূরে আক্রমণ করতে সক্ষম যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত এটিএসিএমএস রকেট ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
রুশ গণমাধ্যমের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সক্রিয় সেনার সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীতে রাশিয়ার অবস্থান এখন দ্বিতীয়।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে এই হামলার বিস্তারিত তথ্য ও ছবি প্রকাশ করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
ইউক্রেনকে প্রতিশ্রুত এফ-১৬ বিমানের প্রথম চালানটি এ মাসেই এসে পৌঁছানোর কথা।
উত্তর কোরিয়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সফর বিশ্ব রাজনীতিতে এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে
নতুন নীতিমালার ফলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে সরাসরি হামলায় (প্রতিরক্ষা নয়) মার্কিন অস্ত্র ব্যবহারে আর কোনো বাধা থাকছে না। যদিও কিছু শর্ত বেঁধে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন বলেন, ‘পুতিন নিশ্চিত ছিলেন ন্যাটোতে ফাটল ধরাতে পারবেন।’
পুতিন সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেই বেলুসভকে (৬৫) এই পদের জন্য বেছে নিয়েছেন। সব ঠিক থাকলে খুব শিগগির পুতিনের দীর্ঘদিনের সহযোগী শোইগুর (৬৮) স্থলাভিষিক্ত হবেন এই অর্থনীতি বিশেষজ্ঞ।
কিয়েভের নিরাপত্তা বাহিনীর এক সূত্র এএফপিকে জানান, রোস্তভ অঞ্চলের মোরোযোভস্ক বিমানঘাঁটিতে হামলা চালিয়ে ছয়টি রুশ যুদ্ধবিমান ধ্বংস ও আরও আটটি বিমানকে বড় আকারে ক্ষতিগ্রস্থ করা হয়েছে।
ড্রোনগুলোর বেশিরভাগই রাশিয়ার দক্ষিণের রোস্তভ অঞ্চলে হামলার উদ্দেশ্যে মোতায়েন করা হয়েছিল।
এই ড্রোনগুলো দিয়ে ও়ডেসা, খারকিভ, নিপ্রোপেত্রোভস্ক, ঝাপোরিঝঝিয়া অঞ্চলে হামলা করে রাশিয়া।
ইউক্রেনের হাতে থাকা প্রথাগত অস্ত্র, গোলাবারুদ ও কামানের গোলার মজুত ফুরিয়ে আসছে। যার ফলে, ড্রোন ওপর নির্ভর করা ছাড়া আপাতত কিয়েভের হাতে তেমন কোনো বিকল্প নেই । ...