আবু সাঈদের শূন্যতা কখনো পূরণ হবার নয়...
মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামিকে আগামী ৯ এপ্রিল হাজির করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
রংপুর মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. রাজিবুল ইসলাম তার প্রাথমিক প্রতিবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন আবু সাঈদ শটগান পেলেটের আঘাতে মারা যান। কিন্তু বাইরে থেকে চাপ দিয়ে ছয়বার...
চিকিৎসক সাঈদের শরীরের ছবিসহ চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রমাণা পরীক্ষা করে দেখেছেন, তার বুকের ডান পাশে অন্তত ৪০টি এবং বাম পাশে ৫০টি ধাতব পিলেট আঘাত করে, যেগুলো হৃদপিণ্ড, ফুসফুস ও পেটের মতো গুরুত্বপূর্ণ...
১৫ সাবেক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে
হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য গতকাল মঙ্গলবার রাতে রংপুর থেকে তাকে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়।
বৃহস্পতিবার তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে ঢাকা মহানগর হাকিম ইমরান আহমেদ তার জামিন মঞ্জুর করেন।
আজ পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের পরিদর্শক ও এই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. মোকতারউজ্জামান তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে ব্যর্থ হলে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আখতারুজ্জামান নতুন তারিখের ঘোষণা দেন।
পুলিশের গুলিতে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ স্নাতক চূড়ান্ত পরীক্ষায় সিজিপিএ ৩.৩০ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন।
রমজান আলী বলেন, শেখ হাসিনা জোর-জবরদস্তি করে ডেকে নিয়ে গেছে, আর ইনি (দায়িত্বে) আসার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের বাসায় আসছেন। এটাতো আমাদের সৌভাগ্য।
দ্বিতীয় বিজয় ধরে রাখতে শিক্ষার্থীদের আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘এবার যেন ব্যর্থ না হয়। ব্যর্থ করার জন্য বহু লোক দাঁড়িয়ে আছে।'
‘এটা আবু সাঈদের বাংলাদেশ, যেখানে কোনো ভেদাভেদ নেই।’
হেলিকপ্টারযোগে ড. ইউনূসের পীরগঞ্জের জাফরপাড়া বাবনপুর গ্রামে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদ রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।
‘প্রাথমিক তদন্তে ওই দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অপেশাদার আচরণ ও জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশনা না মানার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।’
এজাহারে মাহিমের নাম ছিল না কিন্তু তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
কোনো শিক্ষক, লেখক, কবি, সাহিত্যিক কেউই ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন বোধ করেননি। এই অভাববোধ, ক্ষেদ থেকেই সাঈদ যেন নিজেই হয়ে উঠলেন একজন শামসুজ্জোহা।
‘আমি মাত্র মামলা দায়ের করেছি। তদন্তকারী কর্মকর্তা তথ্য যাচাই করবেন।’
কেবলমাত্র অহমিকা ও নিশ্চিত দায়মুক্তি ছাড়া আর কোনোভাবেই এই হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দেওয়া সম্ভব না।