অর্থনৈতিক পরিস্থিতিবিষয়ক শ্বেতপত্র কমিটির এই সদস্য বলেন, অন্যান্য বিদ্যুৎকেন্দ্রের তুলনায় আদানির বিদ্যুতের দাম অনেক বেশি।
অত্যন্ত গোপনে ২৫০ মিলিয়ন ডলার ঘুষ প্রদান এবং যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ সংগ্রহের জন্য তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
একইসঙ্গে হাইকোর্ট আদানি গ্রুপের সঙ্গে করা চুক্তি কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে একটি রুল জারি করেছে।
কারিগরি ত্রুটির কারণে গত শুক্রবার সকালে ১৪৯৬ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক আদানি কেন্দ্রের বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।
‘বয়লার ঠাণ্ডা করে মেরামত শুরু করতেই তাদের কমপক্ষে দুই থেকে তিন দিন সময় লেগে যাবে।’
ভারতের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এপ্রিল থেকে ডিসেম্বরে আদানি পাওয়ারের আয় ৪০ শতাংশ বেড়ে ৩৭ হাজার ১৭৩ কোটি রুপি (৪৮ হাজার ৯১১ কোটি টাকা) হয়। ঝাড়খণ্ড ইউনিট থেকে আয় হয়েছে পাঁচ হাজার ৩২৬ কোটি টাকা। এটি মোট...
প্রতিবেদন প্রকাশের পর আদানি এন্টারপ্রাইজেসের শেয়ার ২ শতাংশ কমেছে।
২৫ বছরের চুক্তিতে ওই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কিনছে বাংলাদেশ।
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন পূর্ণ ১ হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছে।
আদানির বিদ্যুৎ আমদানির সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের টাকায় ভারতীয় শিল্প-গোষ্ঠীটিকে লাভবান করবে উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন)।
ভারতের ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তির (পিপিএ) কিছু বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পেতে আদানি গ্রুপের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে দ্য ডেইলি স্টার। ভারতের আহমেদাবাদের সদর...
‘দেখুন সরকার বিদ্যুৎ চুক্তি করেছে ভারতের আদানি কোম্পানির সঙ্গে। সেই বিদ্যুৎ চুক্তি সবাই বলছেন, দেশি-বিদেশি সবাই যে, এটা অপ্রয়োজনীয় চুক্তি, অসম চুক্তি। যে কারণে বাংলাদেশকে শুধু পয়সাই দিতে হবে,...
‘এক কথায় এই চুক্তিটিতে কেবল আদানিই জিতেছে। এই চুক্তিটি এতটাই বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী যে আমি ভাবছি, কোনো সচেতন মানুষ কেন বাংলাদেশের পক্ষে এই চুক্তিটি সই করবেন।’
চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ আগামী ২৫ বছরের জন্য আদানি পাওয়ারের করের বোঝা বহন করবে, যে বোঝা কোম্পানিটি ভারত সরকারের কাছ থেকে ইতোমধ্যে ছাড় পেয়েছে।
এ পর্বে আদানির গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে এবং সেখান থেকে বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চাপ দিয়েছেন কি না, তা জানতে চেয়েছে...
ঝাড়খণ্ড রাজ্যের গোড্ডায় আদানি গ্রুপের মালিকানাধীন এ বিদ্যুৎকেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য সঞ্চালন লাইন স্থাপনের তোড়জোড় করেছে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ভারতের ঝাড়খণ্ডে নির্মাণাধীন আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে আগামী মার্চে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আসবে।
ভারতের আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনছে বাংলাদেশ। আদানি গ্রুপের এই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং বাংলাদেশের সঙ্গে আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ বিষয়ক ১৬৩ পৃষ্ঠার ‘গোপন চুক্তি’ নিয়ে একটি প্রতিবেদন...
৩০ আগস্টে প্রকাশিত ব্লুমবার্গ বিলিওনেয়ার ইন্ডেক্স অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে আছেন গৌতম আদানি। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।