প্রতিবেদন প্রকাশের পর আদানি এন্টারপ্রাইজেসের শেয়ার ২ শতাংশ কমেছে।
২৫ বছরের চুক্তিতে ওই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কিনছে বাংলাদেশ।
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় আদানির বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন পূর্ণ ১ হাজার ৪৯৬ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছে।
সর্বশেষ গতকাল ১৪ দিনের নির্ভরযোগ্যতা পরীক্ষা (রিলায়াবিলিটি টেস্ট) সফলভাবে শেষ হওয়ায় বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে ভারতের এই বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্রটিতে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়।
স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে পৃথক বিবৃতিতে বলা হয়, ১৭ মার্চ থেকে এই নির্দেশনা কার্যকর হবে।
বিদ্যুৎ ও গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এখন এক শ্রেণির ক্ষমতাবান ব্যক্তি ও সরকারি কর্তাদের পৌষ মাস। যত চুক্তি তত লাভ।’
‘বিদ্যুতের বদলে যারা জনগণকে খাম্বা দিয়েছে, তাদের মুখে দুর্নীতির কথা মানায় না’
‘সাউথওয়েস্ট ট্রান্সমিশন গ্রিড সম্প্রসারণ প্রকল্প’ নামের এই প্রকল্পটি শেষ করার জন্য বাড়তি ১ হাজার ৪৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা চেয়েছে এবং বাস্তবায়নের সময় আরও দেড় বছর বাড়ানোর আবেদন করেছে।
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে এখন পর্যন্ত ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পরীক্ষামূলকভাবে নেওয়া হচ্ছে।
‘বিদ্যুতের বদলে যারা জনগণকে খাম্বা দিয়েছে, তাদের মুখে দুর্নীতির কথা মানায় না’
‘সাউথওয়েস্ট ট্রান্সমিশন গ্রিড সম্প্রসারণ প্রকল্প’ নামের এই প্রকল্পটি শেষ করার জন্য বাড়তি ১ হাজার ৪৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা চেয়েছে এবং বাস্তবায়নের সময় আরও দেড় বছর বাড়ানোর আবেদন করেছে।
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে এখন পর্যন্ত ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পরীক্ষামূলকভাবে নেওয়া হচ্ছে।
ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্তি বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী বলে মন্তব্য করেছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, বিবেকবর্জিত ও দেশের...
আদানির বিদ্যুৎ আমদানির সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের টাকায় ভারতীয় শিল্প-গোষ্ঠীটিকে লাভবান করবে উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে হতাশা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক (বেন)।
ভারতের ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তির (পিপিএ) কিছু বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা পেতে আদানি গ্রুপের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে দ্য ডেইলি স্টার। ভারতের আহমেদাবাদের সদর...
‘দেখুন সরকার বিদ্যুৎ চুক্তি করেছে ভারতের আদানি কোম্পানির সঙ্গে। সেই বিদ্যুৎ চুক্তি সবাই বলছেন, দেশি-বিদেশি সবাই যে, এটা অপ্রয়োজনীয় চুক্তি, অসম চুক্তি। যে কারণে বাংলাদেশকে শুধু পয়সাই দিতে হবে,...
‘এক কথায় এই চুক্তিটিতে কেবল আদানিই জিতেছে। এই চুক্তিটি এতটাই বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী যে আমি ভাবছি, কোনো সচেতন মানুষ কেন বাংলাদেশের পক্ষে এই চুক্তিটি সই করবেন।’
চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ আগামী ২৫ বছরের জন্য আদানি পাওয়ারের করের বোঝা বহন করবে, যে বোঝা কোম্পানিটি ভারত সরকারের কাছ থেকে ইতোমধ্যে ছাড় পেয়েছে।
এ পর্বে আদানির গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে এবং সেখান থেকে বিদ্যুৎ কেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চাপ দিয়েছেন কি না, তা জানতে চেয়েছে...