কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
ইসরায়েলি সেনা সিএনএনকে জানান, ২০২৪ সালের বসন্তে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা দুই ফিলিস্তিনি বন্দিকে তার ইউনিটে নিয়ে আসেন। তাদের বয়স ছিল ১৬ ও ২০। ওই কর্মকর্তা গাজার ভবনগুলোতে প্রবেশের সময় তাদেরকে মানব ঢাল...
আইডিএফের প্রাথমিক তদন্ত মতে, সেনারা লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের একটি গ্রামে হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে নিহত হন।
আইডিএফের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সাফিএদ্দিন ও হিজবুল্লাহর গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হুসেইন আলি হাজিমা ৪ অক্টোবর বৈরুতে নিহত হন।
লেবাননের গ্রাম রামিয়ার কাছে দুই পক্ষের ‘যুদ্ধ’ এক ঘণ্টা ধরে চলে বলে জানিয়েছে হিজবুল্লাহ।
‘এই যুদ্ধের নতুন যুগে প্রবেশ করছি। এর সঙ্গে নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে।’
সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, শত্রুর গুলির আঘাতে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়নি। তবে এই ঘটনায় দুই ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন।’
গতকাল রোববার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে আটটার দিকে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গত সপ্তাহান্তে ইসরায়েল-অধিকৃত গোলান মালভূমিতে প্রাণঘাতি হামলার জন্য ফুয়াদকে দায় দেয়। এই হামলায় ১০ থেকে ২০ বছর বয়সী ১২ জন শিশু ও কিশোর নিহত হয়েছে।
তিন সেনার মৃত্যুতে গাজায় স্থল হামলা শুরুর পর নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ২৯২ হয়েছে।
তিনি চিফ অব জেনারেল স্টাফের সঙ্গে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
নিহতদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও পোল্যান্ডের নাগরিক রয়েছেন বলে জানা গেছে।
লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকার জন্য ‘শ্যাডো ম্যান’ বা ‘ছায়ামানব’ নামে পরিচিত ছিলেন ইসা। তিনি এবং হামাসের আরও দুই শীর্ষ নেতা সম্মিলিতভাবে ৭ অক্টোবরের হামলার পরিকল্পনা করেন।
অক্টোবরে গাজায় আগ্রাসন শুরুর পর এক দিনে এটাই ইসরায়েলের সর্বোচ্চ সেনা নিহতের ঘটনা।
আইডিএফ নিহত সেনাদের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করেছে।
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণের বিষয়ে কোনো গোপনীয়তা রাখেনি ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। আক্রমণের শুরুর দিকে দেশটির বিমান বাহিনী প্রধান নিরবচ্ছিন্ন বিমান হামলার কথা জানিয়েছিলেন। তবে বলেছিলেন, তারা কেবল হামাসের...
গাজায় হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলছে, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরাইলের সামরিক অভিযানে এ পর্যন্ত প্রায় ১৫ হাজার ৯০০ মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
এর আগে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানান, হাসপাতালে জ্বালানি সংকট ও অক্সিজেনের অভাবে ২ নবজাতক মারা গেছে এবং বাকিদের জীবনও ঝুঁকিতে আছে।