চলতি জুনের প্রথম তিন সপ্তাহে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার। এর আগের মাসে ছিল আড়াই বিলিয়ন ডলার।
এছাড়া, দক্ষিণ কোরিয়া, বিশ্বব্যাংক ও ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকসহ আরও কিছু উৎস থেকে মোট প্রায় ৯০ কোটি ডলার এসেছে...
আইএমএফের ঋণ কর্মসূচিতে দুই ধরনের শর্ত রয়েছে...
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, ঋণের তৃতীয় কিস্তির প্রস্তাবটি আগামী ২৪ বা ২৫ জুন অনুমোদনের জন্য আইএমএফের নির্বাহী বোর্ড সভায় তোলা হবে।
চুক্তিটি ওয়াশিংটনভিত্তিক ঋণদাতার নির্বাহী বোর্ডের অনুমোদন সাপেক্ষে হবে এবং আগামী সপ্তাহে হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।
লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও তৃতীয় কিস্তি সময়মতো পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী সরকার।
সফররত দলটি দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য জ্বালানি ভর্তুকি, সরকারি ঋণ, আসন্ন বাজেট ও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলোর কর্মক্ষমতা নিয়ে আলোচনা করবে।
‘একের পর এক অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে অনেক দেশের মতো বাংলাদেশকেও করোনা মহামারি থেকে শুরু করে ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ ও পরবর্তী সংকট মোকাবিলা করতে হচ্ছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, বছর শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১৭ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, দেশটির রিজার্ভ লক্ষ্যমাত্রা তুলনায় ৫৮ মিলিয়ন ডলার কম।
সফররত দলটি দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য জ্বালানি ভর্তুকি, সরকারি ঋণ, আসন্ন বাজেট ও রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলোর কর্মক্ষমতা নিয়ে আলোচনা করবে।
‘একের পর এক অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে অনেক দেশের মতো বাংলাদেশকেও করোনা মহামারি থেকে শুরু করে ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ ও পরবর্তী সংকট মোকাবিলা করতে হচ্ছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, বছর শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১৭ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, দেশটির রিজার্ভ লক্ষ্যমাত্রা তুলনায় ৫৮ মিলিয়ন ডলার কম।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮৯ মিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে জমা হয়েছে।
বাংলাদেশে আইএমএফ মিশন প্রধান রাহুল আনন্দ বলেন, এজন্য কঠোর আর্থিক নীতিমালা প্রয়োজন। একইসঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ কমাতে আরও নমনীয় বিনিময় হার ব্যবস্থা দরকার।
দ্বিতীয় কিস্তিতে বাংলাদেশ যে ঋণ পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, তা দিয়ে কমপক্ষে ১৫ দিনের খরচ চালানো যাবে।
দ্বিতীয় কিস্তিতে ৬৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ পাবে বাংলাদেশে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য চলতি বছরের প্রথমার্ধে যে ৬ শর্ত দিয়েছিল এর মধ্যে ২টি পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ।
বৈশ্বিক ঋণ দাতা সংস্থাটি ভবিষ্যতেও এই ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আশ্বাস দিয়েছে।
বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের প্রথম কিস্তির ব্যবহার এবং দ্বিতীয় কিস্তি দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) একটি দল আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছে।