অ্যাপল কি শুধুই খরচ কমানোর জন্য বিদেশে পণ্য তৈরি করে নাকি অন্য কোনো কারণও আছে। ভণিতা না করে বললে—আইফোন কি আদৌ যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি করা সম্ভব? অ্যাপলের সিইও টিম কুকের এ ব্যাপারে একটি বিখ্যাত বক্তব্য আছে।
যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া আইফোনের ৮০ শতাংশই চীনে তৈরি হয়।
পাল্টা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ১৬টি মার্কিন কোম্পানির কাছে রপ্তানির ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ বসিয়েছে চীন।
নতুন এই ট্রাম্প-শুল্ক যুক্তরাষ্ট্রসহ সারা বিশ্বে পণ্যের দাম বাড়াবে ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে।
বৈশ্বিকভাবে জনপ্রিয় টিকটকের মার্কিন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭ কোটিরও বেশি।
অ্যাপল এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
ইন্দোনেশিয়া সরকারের মতে, অ্যাপল প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হয়েছে।
বিশ্লেষকদের দাবি, ফোনটিতে প্রতিশ্রুত এআই ফিচার এখনো যোগ না হওয়াতে অ্যাপল ব্যবহারকারীরা এই ফোন কিনতে দেরি করছেন।
আয়ারল্যান্ডে অ্যাপল অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর তুলনায় বেশি কর সুবিধা পেয়েছে।
অ্যাপলের এমন আকাশছোঁয়া বাজারমূল্য এমন সময় দেখা গেল যখন প্রতিষ্ঠানটি ‘অ্যাপল ভিশন’ বাজারে আনা নিয়ে ঝুঁকি বোধ করছে। অগমেনন্টেড রিয়েলিটির ডিভাইসসমৃদ্ধ ‘অ্যাপল ভিশন’ আগামী বছর বাজারে বিক্রি শুরু হবে।
পুরো অনুষ্ঠানে প্রযুক্তি বিশ্বের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ‘এআই’ নিয়ে একটি শব্দও খরচ করেনি শীর্ষ এই টেক কোম্পানি।
অ্যাপল ভিশন প্রো’তে নেভিগেশন বা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা পুরোটাই কণ্ঠ, চোখ ও হাতের ইশারার ওপর নির্ভরশীল।
কয়েক মাস ধরে চলতে থাকা সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে লিওনেল মেসি যুক্তরাষ্ট্রের ফুটবল (যুক্তরাষ্ট্রে খেলাটি 'সকার' নামে পরিচিত) ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
আগামী সেপ্টেম্বর মাসে আইওএস ১৭ সবার জন্য উন্মুক্ত হতে পারে।
হেডসেটটিকে অ্যাপল পরিচয় করিয়ে দিয়েছে ‘স্পেইশাল কম্পিউটার’ হিসেবে।
প্রথমেই আইপিএস এবং ইউপিএসের পার্থক্য জানা দরকার।
দীর্ঘ ৭ বছর ধরে ডিভাইসটি নিয়ে কাজ করার পর সেটি বাস্তব রূপ পেয়েছে।
কর্ণাটক রাজ্য সরকারের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, এই প্রকল্পের মাধ্যমে অন্তত ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হবে।
একটি ভালোমানের ভিডিও এডিটিং কম্পিউটারের জন্য প্রয়োজন একটি হাই-এন্ড গ্রাফিক্স কার্ড, শক্তিশালী প্রসেসর, পর্যাপ্ত র্যাম, হাই-ডেফিনিশন মনিটরসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপকরণ।