চট্টগ্রামে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বই পড়া কর্মসূচির পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ।
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র আসলে বাংলাদেশের রেনেসাঁর আকুতিকেই জাগিয়ে রেখেছে। এই যাত্রায় ৪৫ বছর একটা সংখ্যা মাত্র…।
মানুষ হয়ে জন্মেছি এটা এই জীবনের সৌভাগ্য। এর মাঝে সমাজের জন্য কাজ করতে পারাও অত্যন্ত গৌরবের।
দেশে সামান্য যে কজন মানুষ চিরায়ত আদর্শ আর মূল্যবোধের কথা বলতেন, সায়ীদ স্যার তাদের অন্যতম। ফলে কথা শুনে, কিংবা লেখা পড়ে তার প্রতি একধরণের গুণমুগ্ধতা কাজ করতো। ততদিনে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রও দেশের নামী...
বইয়ের সঙ্গে সময়কে উপভোগ করতে প্রথিতযশা শিল্পী-সাহিত্যিকরা প্রতিদিনই আড্ডা জমান বাতিঘরের কোনো না কোনো শাখায়। অনেকের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন চট্টগ্রামের দীপঙ্কর দাশ। তিনি একসময় অধ্যাপক...
‘দেশকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিতে হলে সে দেশের বইগুলোকে নিতে হবে সবার আগে, সে দেশের শ্রেষ্ঠ মানুষদের জীবন ও কীর্তি নিয়ে যেতে হবে। তাহলেই দেশ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ছড়িয়ে পড়বে যথাযথ বার্তা।’
'আলোকিত মানুষ চাই'- স্লোগানকে উপজীব্য করে আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ এমন এক উদ্যোগ নেন, যেটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীদের মাঝে বই পড়ার আগ্রহ ও মননশীল চিন্তাধারা তৈরিতে...
শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেছেন, ‘খ্যাতির জন্য নয়, সারা জীবন আনন্দের সাথে কাজ করতে চাই। মানুষকে ভালোবেসে বাঁচতে চাই। আলোকিত মানুষ গড়ার স্বপ্ন দেখি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত...
অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাকে জানতাম। চিনতাম না। চেনার অবকাশ ছিল না। তিনি ঢাকা কলেজে পড়াতেন। আমি পড়েছি সুদূর মফস্বলে।
'আলোকিত মানুষ চাই'- স্লোগানকে উপজীব্য করে আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ এমন এক উদ্যোগ নেন, যেটি প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীদের মাঝে বই পড়ার আগ্রহ ও মননশীল চিন্তাধারা তৈরিতে...
শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেছেন, ‘খ্যাতির জন্য নয়, সারা জীবন আনন্দের সাথে কাজ করতে চাই। মানুষকে ভালোবেসে বাঁচতে চাই। আলোকিত মানুষ গড়ার স্বপ্ন দেখি। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত...
অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাকে জানতাম। চিনতাম না। চেনার অবকাশ ছিল না। তিনি ঢাকা কলেজে পড়াতেন। আমি পড়েছি সুদূর মফস্বলে।