ছক্কা হাঁকিয়ে বিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক তামিম

৪৫৩ রান নিয়ে শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে নামা তামিমের রান আসর শেষে দাঁড়াল ৪৯২।
ছবি: ফিরোজ আহমেদ

সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হিসেবে বিপিএলের দশম আসর শেষ করলেন তামিম ইকবাল। ফাইনালের প্রথম অংশে তাকে টপকে গিয়েছিলেন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের তাওহিদ হৃদয়। পরের অংশে দারুণ ব্যাটিংয়ে শীর্ষস্থান নিজের করে নিলেন ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক।

শুক্রবার বিপিএলের ফাইনালে কুমিল্লাকে ৬ উইকেটে হারিয়ে বরিশালের প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পেছনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখেন তামিম। মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ওপেনিংয়ে নেমে তিনি খেলেন ২৬ বলে ৩৯ রানের ঝলমলে ইনিংস। বাংলাদেশের অভিজ্ঞ তারকার ব্যাট থেকে আসে সমান তিনটি করে চার ও ছক্কা।

৪৫৩ রান নিয়ে শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে নামা তামিমের রান আসর শেষে দাঁড়াল ৪৯২। ১৫ ম্যাচে তার গড় ৩৫.১৪ ও স্ট্রাইক রেট ১২৭.১৩। সেঞ্চুরি না পেলেও তিনটি ফিফটি করেন বাঁহাতি ব্যাটার।

তরুণ হৃদয়ের সংগ্রহ ১৪ ম্যাচে ৪৬২ রান। তার গড় ৩৮.৫০ ও স্ট্রাইক রেট ১৪৯.৫১। একটি সেঞ্চুরির সঙ্গে দুটি ফিফটি হাঁকান ডানহাতি ব্যাটার। ফাইনালে অবশ্য হাসেনি তার ব্যাট। ১০ বল খেলে তিনটি চারে ১৫ রান করে আউট হয়ে যান তিনি। এই ম্যাচের আগে তার রান ছিল ৪৪৭।

১৫৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নামা বরিশালের ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তানভীর ইসলামের ওপর চড়াও হন তামিম। শেষ দুই বলে কুমিল্লার বাঁহাতি স্পিনারকে তিনি মারেন টানা দুটি ছক্কা। ডাউন দ্য উইকেটে গিয়ে লং অন দিয়ে মারা প্রথম ছক্কার সাহায্যে তিনি হৃদয়কে ছাপিয়ে শীর্ষে উঠে যান।

এবারের আসরে তামিম ও হৃদয় ছাড়া আর কেউ চারশ রান স্পর্শ করতে পারেননি। কুমিল্লার অধিনায়ক লিটন তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩৯১ রান করেন ১৪ ম্যাচে। এই তালিকার সেরা পাঁচের বাকি দুটি স্থানে স্থানে আছেন যথাক্রমে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের তানজিদ হাসান তামিম (১২ ম্যাচে ৩৮৪ রান) ও মুশফিকুর রহিম (১৫ ম্যাচে ৩৮০ রান)।

Comments

The Daily Star  | English

Six state banks asked to cancel contractual appointments of MDs

The Financial Institutions Division (FID) of the finance ministry has recommended that the boards of directors of six state-run banks cancel the contractual appointment of their managing directors and CEOs..The six state-run banks are Sonali Bank, Janata Bank, Agrani Bank, Rupali Bank, BAS

55m ago