পি কে হালদারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি পেছাল

এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৪ জনের বিরুদ্ধে কানাডায় ৮০ কোটি টাকা পাচার ও ৪২৬ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা মামলার অভিযোগ গঠন শুনানি পিছিয়েছেন আদালত।
পি কে হালদার
পি কে হালদার। ছবি: সংগৃহীত

এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক ও রিলায়েন্স ফাইন্যান্স লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদারসহ (পি কে হালদার) ১৪ জনের বিরুদ্ধে কানাডায় ৮০ কোটি টাকা পাচার ও ৪২৬ কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা মামলার অভিযোগ গঠন শুনানি পিছিয়েছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার বিশেষ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ২৯ আগস্ট তারিখ নির্ধারণ করেছেন।

শুনানি স্থগিত চেয়ে এই মামলার ২ আসামির আইনজীবী এদিন আবেদন করেছিলেন।

এ ছাড়া, পি কে হালদারের সহযোগী সুকুমার মৃধা ও তার কন্যা অনিন্দিতা মৃধার আইনজীবী তাদের জামিন চেয়ে আবেদন করেন। আদালত ওই দিনই জামিন আবেদনের ওপর শুনানি নেবেন।

গত ১৪ মে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অশোকনগর থেকে দেশটির এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) পি কে হালদারকে গ্রেপ্তার করে।

দুদকের মামলায় চলতি বছরের ২৭ মার্চ ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েস অভিযোগপত্র আমলে নেন। অভিযোগপত্রে পলাতক দেখানোর কারণে আদালত পি কে হালদার এবং আরও ৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা দেন।

তারা হলেন—পি কে হালদারের মা লিলাবতী হালদার, ভাই প্রীতিশ কুমার হালদার, সহযোগী ও ঘনিষ্ঠজন পূর্ণিমা রানী হালদার, অমিতাভ অধিকারী, রাজীব সোম, সুব্রত দাস, অনঙ্গ মোহন রায়, উত্তম কুমার মিস্ত্রি ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।

বাকি ৪ আসামি, পি কে হালদারের সহযোগী ও ঘনিষ্ঠজন সুকুমার মৃধা, তার কন্যা অনিন্দিতা মৃধা, শঙ্খ ব্যাপারী ও বান্ধবী অবন্তিকা বড়ালকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। বর্তমানে তারা হাজতে আছেন।

এদের মধ্যে সুকুমার, শঙ্খ ও অনিন্দিতা বিভিন্ন তারিখে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক ও মামলাটির তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. সালাহ উদ্দিন গত ১০ ফেব্রুয়ারি ৫৬ পাতার অভিযোগপত্র জমা দিয়েছিলেন।

Comments

The Daily Star  | English

An economic corridor that quietly fuels growth

At the turn of the millennium, travelling by road between Sylhet and Dhaka felt akin to a trek across rugged terrain. One would have to awkwardly traverse bumps along narrow and winding paths for upwards of 10 hours to make the trip either way.

8h ago