দূতাবাসের মাধ্যমে ‘জাতীয় পরিচয়পত্র’ পেতে চান আমিরাতপ্রবাসীরা

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব, ইউএই আয়োজিত মতবিনিময় সভা ছবি : সংগৃহীত
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব, ইউএই আয়োজিত মতবিনিময় সভা ছবি : সংগৃহীত

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশের ২টি  দূতাবাসের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে চান প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এছাড়াও,  ই-পাসপোর্ট সেবা আরোর উন্নত করারও দাবি জানিয়েছেন তারা।

শনিবার রাতে শারজাহর একটি হোটেলে বাংলাদেশ প্রেসক্লাব, ইউএই আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের কাছে এসব দাবি তুলে ধরেন তারা।

সভাপতি ও সঞ্চালক হিসেবে ছিলেন যথাক্রমে বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সভাপতি শিবলী আল সাদিক ও সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান জনি। আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি মামুনুর রশীদ, যুগ্ম সম্পাদক মোদাচ্ছের শাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল্লাহ আল শাহীন, সদস্য খোরশেদ আলম জাসেদ, এসএম শাফায়েত ও ইমদাদুল হক।

প্রবাসীদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন রেদোয়ান হোসেন রাইয়ান, সায়েদুর রহমান খোকন, নাসির উদ্দিন, শামছুন নাহার স্বপ্না, শবনম আক্তার, লিজা রেদোয়ান, সানজিনা জামান কনিকা, উম্মে সাদিয়া, ওসমান চৌধুরী, এমদাদুল্লাহ ও মোহাম্মদ ইদ্রিস।

সভায় প্রবাসী বাংলাদেশিরা অভিযোগ করেন, দেশের নানা প্রয়োজনে এখন জাতীয় পরিচয়পত্র বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু বহির্বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা প্রবাসী বাংলাদেশিরা পরিচয় পত্র পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।

সরকার কয়েক দফায় এ বিষয়ে উদ্যোগ নিলেও এখনো এর বাস্তবায়ন হয়নি। বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে প্রবাসীদের জাতীয় পরিচয়পত্র পাওয়া নিশ্চিত করতে সরকারের কাছে দাবি জানান বক্তারা।

ই-পাসপোর্ট পেতেও লম্বা সময় লেগে যাওয়ার অভিযোগ তুলে তারা বলেন, একটি পাসপোর্টের জন্য আবেদন করে পাঁচ থেকে আট মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পরও মিশন থেকে এ বিষয়ে তেমন কোনো সহযোগিতা পাওয়া যায় না।

'আদৌ পাসপোর্ট পাওয়া যাবে কী না, সেটাও জানা যায় না', অভিযোগ করেন একজন বক্তা।

প্রবাসীদের এসব অভিযোগ ও সমস্যার কথা প্রেসক্লাব নেতারা বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে সরকারকে অবগত করবেন বলে আশ্বাস দেন।

আব্দুল্লাহ আল শাহীন, আমিরাতপ্রবাসী সাংবাদিক 

 

 

Comments

The Daily Star  | English
India visa restrictions for Bangladeshi patients

A wake-up call for Bangladesh to reform its healthcare

India’s visa restrictions on Bangladeshi nationals, while initially perceived as a barrier, could serve as a wake-up call for Bangladesh to strengthen its healthcare system and regain the confidence of its patients.

12h ago