কেউ কেউ বলেছেন, তারা টিকে থাকার জন্য ঋণ নিচ্ছেন বা মুনাফার হার কমিয়ে দিচ্ছেন।
মুদ্রানীতি কড়াকড়ি ও আমদানি কমিয়েও যখন মূল্যস্ফীতি রোধ করা সম্ভব হয় না, তখন সাধারণ মানুষের জন্য এই লড়াই আরও কঠিন হয়ে ওঠে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞরা এই সংকটের জন্য অপরিকল্পিত ও মন্দ বিনিয়োগ, এজেন্টদের উচ্চহারের কমিশন নেওয়া ও অত্যধিক ব্যবস্থাপনা খরচকে দায়ী করেছেন।
গত ১৬ অক্টোবর এই স্মিথ কোজেনারেশন পিডিবিকে চিঠি দিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নরের নাম উল্লেখ করে ২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে ব্যাখ্যা দিতে নোটিশ পাঠায়
রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ সংকটের কারণে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
তারা মনে করেন, শুল্ক কমানো হলেও এই মুহূর্তে দেশে চালের দামে প্রভাব পড়বে না।
‘এখানে আমাদের কিছুই করার ছিল না। টাকা দেবো না—এমন বলার কোনো উপায় ছিল না।’
রেস্তোরাঁ মালিকরা জানিয়েছেন, তাদের গ্রাহক সমাগম মে মাসের চেয়েও এখন ৩০ থেকে ৩৫ শতাংশ কম।
বাংলাদেশে তৈরি স্নিকারস, ব্যাকপ্যাকস, চামড়ার হোমওয়্যার ও মোল্ডেড লাগেজের মতো নতুন পণ্য এখন ভারত, তুরস্ক, আলজেরিয়া, পোল্যান্ড ও চিলির মতো নতুন বাজারে পৌঁছেছে।
এই পরিস্থিতির ভুক্তভোগী হচ্ছেন সীমিত আয়ের মানুষ, যারা জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয়ের সঙ্গে তাল মেলাতে প্রতিনিয়ত হিমশিম খাচ্ছেন।
‘কোম্পানিগুলোকে জরিমানার টাকা ১০ কার্য দিবসের মধ্যে কমিশনকে প্রদান করতে হবে।’
দীর্ঘদিন ধরে চলমান মূল্যস্ফীতির কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাও কমেছে। ফলে তারা ব্যয় কমাতে বাধ্য হচ্ছেন, এমনকি প্রতি মাসের মুদির বাজারের জন্য নির্ধারিত বাজেট কমিয়েছেন। শুধু তাই নয় অনেকেই তাদের...
ভোক্তা অধিদপ্তর আলু উৎপাদনকারী চার জেলা মুন্সিগঞ্জ, বগুড়া, রংপুর ও নীলফামারীতে হিমাগার পরিদর্শন ও জেলা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা থেকে পাওয়া তথ্যের আলোকে এই পর্যবেক্ষণ জানিয়েছে।
দেশের প্রধান সবজি চারা উৎপাদন এলাকা বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার গ্রামগুলোতে শীতকালীন সবজির চারা চার থেকে পাঁচ গুণ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
গত দুই দশকে এ খাতে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে এবং প্রায় ৬ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে।
আহসান এইচ মনসুরের মতে, পাড়ার ছোট দোকান বা বাজারের বিক্রেতাদের ওপর নজরদারি না করে সরকারের উচিত বড় ব্যবসায়ী গোষ্ঠীগুলোর ওপর নজরদারি করা।
আগামী রোববার পর্যন্ত গাইডলাইনের ওপর মতামত দেওয়া যাবে।
শুধু অভিযান চালিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না। অর্থনীতিবিদদের মতে, যারা ভ্যালু চেইনে আছেন, তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে।