এ দিকে, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ফসল খাতে ঋণ বিতরণ হয়েছে ৪৮ শতাংশ। গত অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ৪৫ শতাংশ।
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে স্বর্ণের দাম বেড়েই চলছে। মূলত চাহিদা-সরবরাহে অসামঞ্জস্যের কারণে এমনটি হচ্ছে।
সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যে দেখা গেছে—রাজধানীতে পেঁয়াজের খুচরা দাম ৪০ থেকে ৬৫ টাকা। আগের মাসের তুলনায় দাম সাড়ে ২৩ শতাংশ বেশি।
পেঁয়াজের দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি, দেশি জাতের দাম ৩০-৩৫ টাকা থেকে বেড়ে ৬৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
সাম্প্রতিক তদন্তে এনএসসির নয়টি মাকের্টের দোকানগুলোয় বড় ধরনের অনিয়মের বিষয়টি উঠে এসেছে।
শপিং মল ও অ্যাপার্টমেন্ট মাঠগুলোকে খেয়ে ফেলেছে। অবশিষ্ট যে কয়েকটি খোলা জায়গা আছে সেগুলো হয় তালাবদ্ধ না হয় জনাকীর্ণ।
নতুন বাংলা বছর উদযাপনের শেকড় মুঘল আমলে। সম্রাট আকবর এই অঞ্চলে কর আদায়ের সুবিধায় বর্ষপঞ্জিকা সংস্কারের মাধ্যমে ‘হালখাতা’র সূচনা করেছিলেন।
ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যবসা হয় প্রায় ১ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকার। এর মধ্যে পোশাক খাতে খরচ হয় ৩৭ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। নামাজের টুপি থেকে শুরু করে দুধ, চিনি ও আনুষঙ্গিক প্রায় সবকিছুর পেছনেও অনেক...
আমদানি করা বেশিরভাগ ডালজাতীয় পণ্যের দাম গত দুই মাসে সাড়ে ১৩ শতাংশ ও রোজার মাসের প্রথম নয় দিনে সাড়ে ২৩ শতাংশ বেড়েছে।
অন্যান্য সময়ের তুলনায় রোজার মাসে ফলের চাহিদা যথেষ্ট বাড়ে।
‘ঈদে সাধারণত সাদা বা হালকা রঙের পোশাক পরি। পহেলা বৈশাখে পরি উজ্জ্বল রঙের পোশাক। কিন্তু, জীবনযাত্রার খরচ বেশি হওয়ায় ও আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে এবার পরিস্থিতি ভিন্ন।’
নিউমার্কেট ও ফার্মগেটে ফুটপাতের বিক্রেতাদের বিক্রি ভালো। নিম্ন ও মধ্য আয়ের হাজারো ক্রেতা সেখানে ভিড় করছেন।
রাজধানীর এই ঘিঞ্জি এলাকায় অনেক চায়ের দোকানে আড্ডা হয় লন্ডন কমোডিটি এক্সচেঞ্জ, শিকাগো বোর্ড অব ট্রেড ও বুরসা মালয়েশিয়ায় পণ্যের দামের ওঠানামাকে ঘিরে।
‘এনডাওমেন্ট’ বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় জীবন বিমা পরিকল্পনা কারণ এটি সারাজীবনের জন্য করা হয়।
দেশে বিমা পেশাদারদের প্রশিক্ষণ প্রদানকারী একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স একাডেমির পরিচালক এস এম ইব্রাহিম হোসেন জানান, ভারতে তামাদি বা বিমা পলিসি বন্ধ হওয়ার হার ১০ শতাংশ।...
'এ অবস্থা চলতে থাকলে ব্যবসা টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে'
বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দাবি নিষ্পত্তির হার ছিল ৬৫ দশমিক ১৯ শতাংশ। এক বছর আগে যা ছিল ৬১ দশমিক ১৬ শতাংশ।