রিপোর্টার, দ্য ডেইলি স্টার
পরিসংখ্যান ব্যুরোর শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৩ অনুসারে, শিক্ষিতদের মধ্যে বেকারত্বের হার এক বছর আগে ১২ শতাংশ থেকে ২০২৩ সালে বেড়ে ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারকে আরও অর্থনৈতিক মন্দা এড়াতে সরকারি উন্নয়ন খরচ বাড়ানোর পরিবর্তে কমাতে হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, স্বাস্থ্যসেবা প্রায় পুরোপুরি ঢাকা-কেন্দ্রিক হওয়ায় সারা দেশ থেকে এই শহরে রোগীদের ভিড় বাড়ছে। দেশের অন্যান্য জায়গায় ন্যূনতম চিকিৎসা সুবিধাও পাওয়া যায় না। ফলে রাজধানীর...
সম্প্রতি জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ (এনপিএ) পরিচালনা পর্ষদের প্রথম সভায় গ্রাহকের মধ্যে আস্থা বাড়াতে বেশ কয়েকটি উদ্যোগ নিয়েছে।
গত অর্থবছরের একই সময়ে উন্নয়ন খরচের পরিমাণ ছিল ২০ হাজার ৬০৯ কোটি টাকা। এটি বাস্তবায়নের সাড়ে সাত শতাংশ।
‘এখানে আমাদের কিছুই করার ছিল না। টাকা দেবো না—এমন বলার কোনো উপায় ছিল না।’
ঋণের মূল পরিশোধ ৩১ শতাংশ বেড়ে ৬৮৫ দশমিক ৫০ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। সুদের খরচ ১৭ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৪৪১ মিলিয়ন ডলার।
‘যোগ্য ব্যক্তি বাছাইয়েও ত্রুটি আছে। ফলে সুবিধাবঞ্চিতদের পরিবর্তে অনেক অযোগ্য ব্যক্তি ভাতা পাচ্ছেন।’
পিএসআর দিতে না পারলে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা দিতে হবে।
কর ফাঁকি বন্ধ ও ব্যাংকিং চ্যানেলে অবৈধ আয়কে উপহার হিসেবে দেখানোর সুযোগ কমাতে রাজস্ব কর্তৃপক্ষ এই উদ্যোগ নিচ্ছে।
এই উদ্যোগটি এমন সময়ে নেওয়া হচ্ছে যখন সরকার খরচ জোগাতে ও ঋণের ওপর নির্ভরতা কমাতে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর চাপে আছে।
ব্যক্তি পর্যায়ে চাপ কমাতে এবং উচ্চতর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহজ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) যেসব কর অব্যাহতি প্রস্তাব করেছে তাতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে করছাড়ের পরিমাণ ১ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকায়...
দেশে কম্প্রেসার তৈরির প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুরক্ষা দিতে আমদানি করা কম্প্রেসারের দাম বেঁধে দেওয়া হতে পারে।
বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল সময়ে এডিপি বরাদ্দ থেকে ১ লাখ ২৫ হাজার ৩১৬ কোটি টাকা ব্যয় করেছে সরকার।
অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাস যদি সত্যি হয়, তাহলে টানা ১২ বছর রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে বঞ্চিত হবে এনবিআর।
মূলত উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে খরচ কমিয়ে কোনো রকমে মানিয়ে চলছেন দেশের মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের মানুষ।
আগামী অর্থবছর এনবিআর এমনভাবে কর হার ঘোষণা করতে পারে, যা শুধু বিদায়ী অর্থবছরে নয়, পরবর্তী অর্থবছরের জন্যও প্রযোজ্য হবে।
বর্তমানে ল্যাপটপে আমদানি শুল্ক ও কর বাবদ পাঁচ শতাংশসহ মোট ৩১ শতাংশ শুল্ক দিতে হচ্ছে।