মেয়েদের বয়স জানতে নেই ? আর নীরার রহস্যের কথা বলছ, একজীবনে এই রহস্যটা না হয় নাই-বা উন্মোচিত হলো।
বিখ্যাত মানুষ, খ্যাতিমান শিল্পী এরকম অভিধা আমাকে দেওয়া হয়। আমার এ খ্যাতি ফানুসের মতো, এই আছে এই নেই। প্রকৃতার্থে খ্যাতিমান হলো শহীদুল্লাহ্
গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ এখন নতুন স্বপ্ন পূরণের পথে হাঁটছে। সকলের মতো আমরাও আশাবাদী হতে চাই এইভেবে যে, এবার নিশ্চয় আশা পূরণ হবে।
সকল ভয় তুচ্ছ করে মুগ্ধ বলেছিল ‘পানি লাগবে পানি’? ওরাও সম্মিলিত ভাবে ৫৫লাখ বন্যাপীড়িতদের উদ্দেশ্যে বলছেন ‘ত্রাণ লাগবে ত্রাণ’?
কেমন ছিল মুহাম্মদ ইউনূসের নোবেল প্রাপ্তির দিন, বুঝতে অসুবিধা হয় না যে এ মুহূর্তে পুরো বাংলাদেশ হাসছে।
কোনো শিক্ষক, লেখক, কবি, সাহিত্যিক কেউই ছাত্রদের পাশে দাঁড়ানোর প্রয়োজন বোধ করেননি। এই অভাববোধ, ক্ষেদ থেকেই সাঈদ যেন নিজেই হয়ে উঠলেন একজন শামসুজ্জোহা।
খ্যাতিমান প্রাবন্ধিক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাবিদ ড. মাহবুবুল হক মারা গেছেন ২৫ জুলাই। ‘বাংলা বানানের নিয়ম’ লেখা মানুষটি নিরবে-নিভৃতে ব্যক্তির জীবনাচারণের নিয়মও লিখে গেছেন ব্যক্তির রোজনামচায়।
সত্যিই কি আল মাহমুদ বাংলা সাহিত্যে মোচড়হীন কবি? এই নিয়ে রয়েছে আমাদের প্রশ্ন ও অস্বস্তি।
বাংলা একাডেমি কি ময়ুখ চৌধুরীর মতো কবিকে সম্মান না জানিয়ে জসীমউদ্দীন, আবু হেনা মোস্তফা কামালের সারিতে উনার নামটাও রাখবে?
কয়েকজনের সঙ্গে আলাপে এমন প্রসঙ্গ হাজির হয়েছে, সেসব আরও একটু বিস্তৃত হওয়ার প্রত্যাশা রাখে।
‘মেমসাহেব’ কি লেখকের আত্মজৈবনিক উপন্যাস? হবে হয়তো। সকল লেখায় নাকি লেখকের আত্মজৈবনিক লেখা, সত্যিই কি তাই?
একজন সৃজনশীল মানুষ কর্ম দিয়ে দেশ, জাতি ও পৃথিবীর জন্য যা কিছু করে যান, তা কোনোভাবেই মূল্য দিয়ে পরিশোধ করা সম্ভব নয়। এ কারণে কেবল তাদেরকে পুরস্কৃত করলেই হবে না, রাষ্ট্রকে পুরস্কার প্রদানের পাশাপাশি...
কালো টাকার মালিকদের ক্ষেত্রে যে সিদ্ধান্ত, তা কি নৈতিকভাবে সমর্থনযোগ্য? তা কি কোনোভাবে যৌক্তিক ও সুবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্ত বলে মেনে নেওয়া যায়?
যা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যাদায় স্বীকৃত ও বিশ্বজুড়ে বন্দিত। দেশের এই শক্তি-অনন্য বৈশিষ্ট্য আমরা জাহানারা ইমামের মধ্যেও প্রবলভাবে দেখতে পাই।
আমাদের বিশ্বাসকে অমূলক ও অসার প্রমাণ করে অসাধ্য এক কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করেছেন মশিউল আলম। প্রকাশ করেছেন পত্রিকাটির দস্তইয়েফ্স্কি সংখ্যা।
এই শহর-এই দেশে, আমরা যারা বেঁচে আছি ধ্রুব এষ-এর সময়ে আমাদের কতোই না সৌভাগ্য যে আমরা এরকম একজন মানুষকে চোখের সম্মুখে কিংবা কিছুটা আড়ালে আবডালে নাজেল হতে দেখছি।
জসীম উদদীনকে বাঙালির-আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশের অপর নাম বলায় সঙ্গত ও যুক্তিযুক্ত। কারণ, তিনি বাঙালি সংস্কৃতির আদি ও অকৃত্রিম রূপটাই তুলে ধরেছেন সৃজনশৈলীতে।
অসাম্প্রদায়িকতার মূল্যায়নপূর্বক অতীতের আলোয় নিজেদের বর্তমানকে সমৃদ্ধ করা; অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে একসূত্রে গেঁথে বাঙালিত্বের গৌরবের ডালিতে তাকে মহিমা ও মর্যাদা দান করা। যা হয়নি আজও