সাধারণত মধ্যরাত থেকে সকাল ৭টার মধ্যে পাইকারি বিক্রি শেষ হয়ে যায়।
মৌলভীবাজারে স্কুলশিক্ষার্থী স্বর্ণা দাসের পরিবারে কেবলই চৈত্রের হাহাকার।
বাংলা নববর্ষ শুরুর এক সপ্তাহ আগে ইলিশের চাহিদা আকাশচুম্বী, চাহিদা বাড়ায় বাজারে দামও এখন চড়া
পবিত্র ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটি শেষে পণ্যবাহী ট্রাক ও পিকআপ ভ্যানের ডালায় রাজধানী ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। তাদের অধিকাংশই পোশাককর্মী ও দিনমজুর।
‘পোলাও-মাংসসহ নানা পদের ভালো খাবারের আয়োজন করা হয়েছে ডিউটিরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের জন্য।’
রাত পোহালেই ঈদ। রাজধানীর শপিং-মলগুলোর পাশাপাশি ফুটপাতেও জমে উঠেছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা।
মাংস ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে বাজারে মাংসের চাহিদা বেড়েছে। এই সময় প্রচুর মানুষ গরুর মাংস কিনছেন। এ কারণেই দাম বেড়েছে। ঈদের পর দাম আবার আগের অবস্থায় চলে আসবে।
রাষ্ট্রের কাছে তারা উত্তর চায়, সেই উত্তর যত কষ্টেরই হোক না কেন। এসব পরিবারের জন্য শোকের চেয়ে অনিশ্চয়তাই বেশি কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আহতদের ভাষ্য, তারা ছিলেন সাধারণ পথচারী কিংবা বিভিন্ন জরুরি কাজে বাধ্য হয়ে বাসা থেকে বের হওয়া মানুষ। গুলিবিদ্ধ হয়ে এখন তারা হাসপাতালের বিছানায়।
সায়েন্সল্যাবে নিহত হকার শাহজাহানের মরদেহ শনাক্ত করেন তার মা...
বলছেন জুনিয়র পুলিশ সদস্য যারা বছরের পর বছর, এমনকি কয়েক দশক ধরেও পদোন্নতি পাচ্ছেন না
সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে প্রায় সব ধরনের সবজির দামও কেজিতে ১০ থেকে ৪০ টাকা বেড়েছে।
বুধবার ঢাকার কারওয়ান বাজার, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, মিরপুর ১১ নম্বর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহের তুলনায় প্রতিটি সবজির দাম ১০ থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, কোরবানির ঈদে ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় এবং রাইস মিল বন্ধ থাকায় প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় চালের দাম ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে।
‘আশেপাশের এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।’
শুক্রবার রাতে রাজধানীর গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে আগত বেশ কিছু যাত্রীর সঙ্গে দ্য ডেইলি স্টারের কথা হয়। তারা জানান, পথে গাড়ি পেতে ভোগান্তি ও বাড়তি ভাড়ার কারণে এবার তারা বেজায় ক্ষুব্ধ।
‘ঈদের দিন রিকশা চালালে আয় হয় দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। কিন্তু কসাই হিসেবে কাজ করলে আয় যেমন ভালো হয়, তেমনি মাংসও পাওয়া যায়।’
‘আজ ২০০ কেজি হাড় বিক্রি করে এক হাজার টাকা পেয়েছি। সন্ধ্যার পরে হয় তো আরও ৫০ থেকে ৬০ কেজি বিক্রি করতে পারব,’ বলেন মর্জিনা বেগম।