কাতার এবং মিশরের মধ্যস্থতায় এই যুদ্ধবিরতির চুক্তি তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
শুরু থেকেই জিএইচএফের সঙ্গে বিতর্ক জড়িয়ে আছে। নতুন করে ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর থেকে প্রায় প্রতিদিনই জিএইচএফ'র বিতরণকেন্দ্রে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে।
আজ আমরা অনাহারে! এই তথাকথিত মানবিক সহায়তা আদতে কিছুই নয়—এটা শুধুই অপমান।
মঙ্গলবার ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলের সামরিক প্রধান ইয়াল জামির জানান, এখন আবারও গাজার দিকে নজর ফেরানো উচিত।
হামলার অনেকগুলোই ঘটেছে ত্রাণের খোঁজে আসা ক্ষুধার্ত, দুর্বল ফিলিস্তিনিদের ওপর।
সাধারণ পরিষদে পাস হওয়া প্রস্তাব বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা নেই। তবে এ ধরনের সিদ্ধান্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন কূটনীতিকরা। এই ভোটের সিদ্ধান্তে হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বিষয়ে বৈশ্বিক জনমতের প্রতিফলন...
এই সপ্তাহান্তেই চতুর্থ দফায় জিম্মি-বন্দি বিনিময় হতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
গত নভেম্বরে ইসরায়েল ও লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ ৮০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ রোববার শেষ হয়েছে।
ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হলে বিপদে পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রের এই দুই মিত্র দেশ। এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকরা।
বৃহস্পতিবার কাতারের আল-আরাবি সংবাদমাধ্যমকে জ্যেষ্ঠ হামাস নেতা জাহের জাবারিন জানান, ‘আগামীকাল আমরা মুক্তি পেতে যাওয়া চার জিম্মির নাম মধ্যস্থতাকারীদের জানাব।’
রোববার থেকে ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে। চুক্তির আওতায় ইতোমধ্যে দুই পক্ষ জিম্মি ও বন্দি বিনিময় শুরু করেছে।
মুক্তি পাওয়া তিন নারীর নাম এমিলি ডামারি, রোমি গোনেন ও ডোরন স্টাইনব্রেগার
হামাস তিনজন ইসরায়েলি নারী বন্দিকে মুক্তি দেয়ার পর ইসরায়েল ৯০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়। মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিরা সবাই নারী ও শিশু।
নেতানিয়াহুর কার্যালয়ের বিবৃতি মতে, তিনি এখনো ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) যুদ্ধ থামানোর নির্দেশ দেননি।
আজ তিন ইসরায়েলি জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে ৭৩৭ জন ফিলিস্তিনি বন্দি মুক্তি পাবেন
বিশ্বকে নিশ্চিত করতে হবে যাতে ইসরায়েল চুক্তির শর্তগুলো ভঙ্গ না করে