‘আমি মাত্র মামলা দায়ের করেছি। তদন্তকারী কর্মকর্তা তথ্য যাচাই করবেন।’
‘সময় ও যোগাযোগের প্রতিবন্ধকতার কারণে বিবৃতির মাধ্যমে সম্মতি প্রদান করা যেতে পারে,’ উল্লেখ করেন বিএনপি মহাসচিব।
পুলিশ জানায়, কারফিউ শিথিলের সময় হলেও কোনো গণজমায়েত ও মিছিল করার সুযোগ নেই।
‘আমরা নিরপেক্ষ ব্যক্তি ও বিশেষজ্ঞদের নিয়ে একটি কমিশন গঠন করে প্রত্যেকটি হত্যার নির্মোহ তদন্ত করা এবং দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য জোর দাবি...
আহতদের সুচিকিৎসার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
১৮ জুলাই পুলিশের ধাওয়ায় পানিতে ডুবে নিহত হন শাবিপ্রবি শিক্ষার্থী রুদ্র সেন।
গতকাল বিকেল থেকে হাসপাতালে তাদের নজরদারিতে রাখা হয়।
রুদ্র সেন গত ১৮ তারিখ সন্ধ্যায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের ধাওয়ার পর আখালিয়া এলাকায় একটি খাল পার হতে গিয়ে পানিতে ডুবে মারা যান।
শিক্ষার্থীদের বলপ্রয়োগপূর্বক দমন, অপহরণ ও নির্যাতনের পথ থেকে বেরিয়ে এসে তাদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
আজ শুক্রবার সকালে তিনি অজ্ঞাত ব্যক্তিদের দেওয়া আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবনের বিভিন্ন অংশ পরিদর্শন করেন।
সর্বোচ্চ ২৫৯ জন পুলিশ সদস্য সেখানে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছেন। যার মধ্যে তিনজন মারা গেছেন।
আন্দোলন দমনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার 'প্রাণঘাতী অস্ত্রের বেআইনি ব্যবহারের' তিনটি ঘটনার ভিডিও যাচাই করেছে সংস্থাটি।
হাসপাতালের ওয়াই-ফাই লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে এবং কেবিনে ঢুকে তাদের সঙ্গে কাউকে দেখা পর্যন্ত করতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
রোববারের কারফিউর বিষয়ে শনিবার জানানো হবে।
র্যাব বলছে, যারা রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে হেলিকপ্টার থেকে কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়া হয়েছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ও সহিংসতার বিষয়ে ভারত বলছে, এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।
নিজেদের সন্ত্রাস ও ব্যর্থতা ঢাকতে সরকার বিরোধী নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষকে গ্রেপ্তার করছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই ঘটনায় নিন্দা জানানোর পাশাপাশি বৃহত্তর রাজনৈতিক সংস্কার ও হত্যাকারীদের জবাবদিহির আওতায় আনার দাবির প্রতিও সমর্থন জানানো হয়।
নিহতের ঘটনায় জাতিসংঘের অধীনে তদন্ত দাবি সাংস্কৃতিক-সামাজিক সংগঠনের।
এই ঘটনায় সরকারি কাজে বাধা, পুলিশ সদস্যদের হত্যাচেষ্টা, কারাগারে হামলা ও অস্ত্র লুটের অভিযোগে পৃথক চারটি মামলা করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের বলপ্রয়োগপূর্বক দমন, অপহরণ ও নির্যাতনের পথ থেকে বেরিয়ে এসে তাদের সব ন্যায্য দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
আজ শুক্রবার সকালে তিনি অজ্ঞাত ব্যক্তিদের দেওয়া আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত বিটিভি ভবনের বিভিন্ন অংশ পরিদর্শন করেন।
সর্বোচ্চ ২৫৯ জন পুলিশ সদস্য সেখানে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছেন। যার মধ্যে তিনজন মারা গেছেন।
আন্দোলন দমনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার 'প্রাণঘাতী অস্ত্রের বেআইনি ব্যবহারের' তিনটি ঘটনার ভিডিও যাচাই করেছে সংস্থাটি।
হাসপাতালের ওয়াই-ফাই লাইন কেটে দেওয়া হয়েছে এবং কেবিনে ঢুকে তাদের সঙ্গে কাউকে দেখা পর্যন্ত করতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
রোববারের কারফিউর বিষয়ে শনিবার জানানো হবে।