পাকিস্তান

সরকার গঠনে জোট করবে পিএমএল-এন ও পিপিপি, বিক্ষোভের ডাক পিটিআইয়ের

জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার ৬০ ঘণ্টারও বেশি সময় পর পূর্ণাঙ্গ ফলাফল ঘোষণা করেছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি)। ২৬৪ আসনের ঘোষিত ফলাফলে স্বতন্ত্ররা ১০১টিতে জয় নিয়ে এগিয়ে আছেন। যাদের প্রায় সবাই ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত।
নওয়াজ শরিফ, ইমরান খান, বিলওয়াল ভুট্টো। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার ৬০ ঘণ্টারও বেশি সময় পর পূর্ণাঙ্গ ফলাফল ঘোষণা করেছে পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি)। ২৬৪ আসনের ঘোষিত ফলাফলে স্বতন্ত্ররা ১০১টিতে জয় নিয়ে এগিয়ে আছেন। যাদের প্রায় সবাই ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত।

ডন বলছে, ৭৫ ও ৫৪ আসন নিয়ে নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ–নওয়াজ (পিএমএল-এন) ও বিলওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) নির্বাচনে পিছিয়ে থাকলেও জোট বেঁধে সরকার গঠনের দৌড়ে এগিয়ে আছে।

ক্ষমতা ভাগাভাগির আলোচনায় এখন পর্যন্ত নেই কারাবন্দি ইমরানের দল পিটিআই। তারা ভোটে কারচুপির অভিযোগ তুলে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে।

ইতোমধ্যে পাঞ্জাবের চকওয়ালের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করায় পিটিআই সমর্থিত দুই প্রার্থী ও তাদের ৩০০ সমর্থকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে পুলিশ।

মামলায় সন্ত্রাস ও লাউড স্পিকার নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘনসহ একাধিক অভিযোগ আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে জিও নিউজ।

দেশজুড়ে বিক্ষোভ শুরুর আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে পাঞ্জাব পুলিশ মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দমনের অভিযোগ তুলেছে পিটিআই। দলটি বলেছে, 'প্রথমে তারা জনগণের ম্যান্ডেট চুরি করার চেষ্টা করেছে, এখন তারা শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ হাইজ্যাক করার চেষ্টা করছে। পাঞ্জাবের পুলিশ প্রধান মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছেন এবং আবারও একই ধরনের কৌশল অবলম্বনের চেষ্টা করছেন।'

এদিকে, সমগ্র পাঞ্জাবে বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত করেছে পিটিআই। দলটির নেতা হাম্মাদ আজহার জানান, আজ কেবল রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের বাইরে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ হবে।

এক্সে এক পোস্টে তিনি বলেন, 'সমগ্র পাঞ্জাব থেকে সন্দেহজনক বার্তা আসছে।' সমর্থকদের ভাঙচুর কিংবা অগ্নিসংযোগ থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান তিনি।

Comments

The Daily Star  | English

Personal data up for sale online!

A section of government officials are selling citizens’ NID card and phone call details through hundreds of Facebook, Telegram, and WhatsApp groups, the National Telecommunication Monitoring Center has found.

56m ago