ঠিকাদার নিয়োগ নিয়ে জটিলতায় পাবনা মানসিক হাসপাতালে খাবার সরবরাহ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যে কারণে নতুন রোগী ভর্তি বন্ধ রেখেছে কর্তৃপক্ষ।
সম্প্রতি কোভিড-১৯ আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় জরুরি চিকিৎসা সেবা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। পরিস্থিতির অবনতি হলে আইসিইউ সেবার চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়তে পারে।
গত দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকার পর আজ শনিবার সকাল থেকে হাসপাতালটি পুনরায় সেবা কার্যক্রমে ফিরল।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আজ সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সীমিত পরিসরে বহির্বিভাগের সেবা চালু করেছে।
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের জরুরি চিকিৎসাসেবা দেওয়ার লক্ষ্যে মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার শোলঘরে ২০ শয্যার একটি ট্রমা সেন্টার নির্মাণ করা হয়েছিল ২০১৮ সালে।
যক্ষ্মা নির্মূলে এ বছর উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির প্রত্যাশা ছিল বাংলাদেশের। ইতোমধ্যে প্রতিরোধযোগ্য ও নিরাময়যোগ্য এ রোগে বার্ষিক মৃত্যুর সংখ্যা কয়েক হাজার কমেছে।
বর্তমানে শুধুমাত্র রেলওয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই হাসপাতালগুলো থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
পদোন্নতির দাবিতে শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা। টানা তিনদিন সকাল ১০টা থেকে দুই ঘণ্টা করে তাদের এই ‘কলম বিরতি’ কর্মসূচি চলবে।
গতকাল বিকেল ৪টায় পলিকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
‘আমাদের সমাজে সার্জনদের যেভাবে সম্মান করা হয়, একজন অ্যানেসথেসিওলজিস্ট সেই সম্মানটা পান না।’
‘আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত হাসপাতালটির সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
সপ্তাহ দুয়েক আগে শ্বাস প্রশ্বাসের জটিলতা নিয়ে এই ওয়ার্ডে ভর্তি করানো হয় সাত মাসের তাহসিনকে। শ্বাসকষ্ট কমাতে শিশুটিকে অক্সিজেন সাপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। শিশুটির মা ইয়াসমিন আক্তার জানান, অক্সিজেন...
গত কয়েক দশক ধরে চমেক হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা খুব দ্রুত বাড়লেও আইসিইউ শয্যার সংখ্যা শামুকের গতিতে বেড়েছে।
‘বার্ন ইউনিটটি ৩০ শয্যার হওয়ায় শীতকালে জায়গা হচ্ছে না।’
চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে শয্যা না পেয়ে প্রতিদিন অনেক রোগী মারা যাচ্ছেন। হাসপাতালের কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, আইসিইউর অভাবে দৈনিক মারা যাওয়া রোগীর সংখ্যা কমপক্ষে ১৫।
‘ওয়ার্ডে ২০ জন রোগীর ধারণক্ষমতা থাকলেও বর্তমানে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী থাকায় অনেককে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে।’
হাসপাতালের কর্মকর্তা বলেন, ‘একটি বেড খালি হওয়ার আগেই আরেকটি শিশু আসছে।’