রাজধানী পোর্ট ভিলায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও নিউজিল্যান্ডসহ অনেক দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও এর আশেপাশের এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘ফিনজাল’ এ পরিণত হয়েছে।
‘এটা কোনোভাবেই যথেষ্ট না। আমাদের বছরে অন্তত পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু আমরা চেয়েছি এক দশমিক তিন ট্রিলিয়ন ডলার, যা বৈশ্বিক জিডিপির মাত্র এক শতাংশ।’
১৯৯৩ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৯১ জন জেলে নিখোঁজ হয়েছেন ২০০৭ সালের সিডরে।
অধ্যাপক ইউনূস কপ-২৯ জলবায়ু সম্মেলনের বিভিন্ন ফোরামে বক্তব্য রাখবেন এবং সেখানে অংশগ্রহণকারী গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে তার বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে
মধ্যরাতে স্থলভাগে আঘাত হানার সময় ঝড়টির গতি ছিল ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত।
বরগুনায় ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে ঝড়ো হাওয়ায় গাছের ডাল চাপা পড়ে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে।
দানার কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার। ঝড়ো হাওয়ার আকারে যা ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।
জেলার লাখ লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দী। ভয়াবহ এই বন্যায় নোয়াখালীতে এখন পর্যন্ত ছয় শিশুসহ ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ১৮ আগস্ট ভবানী-জীবনপুর গ্রাম প্লাবিত হয়। এর পরে দুই-তিন ভারী বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নোয়াখালীর বন্যা কবলিত আটটি উপজেলার ৭৫ শতাংশ এলাকা পানির নীচে ছিল।
সব হারিয়েছেন কহুয়ার কৃষক ও খামারিরা। সর্বত্র পৌঁছায়নি ত্রাণ, বাড়ি ফিরতে অনাগ্রহ।
কুমিল্লায় ১৯, ফেনীতে ২৮, চট্টগ্রামে ছয়, খাগড়াছড়িতে এক, নোয়াখালীতে ১১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক, লক্ষ্মীপুরে এক, কক্সবাজারে তিন এবং মৌলভীবাজারে একজন মারা গেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মরদেহ উদ্ধারের তথ্যে রীতিমতো তোলপাড় পুরো জেলা।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের মধ্যে ৮০ শতাংশ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত বলে জানিয়েছেন মেডিকেল অফিসার অর্ণব মল্লিক।
তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বহু ফসলি জমি।
এদিকে পানিতে ভিজে ধান নষ্ট হওয়ায় বছরের খোরাকি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক।