পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, পদ্মা সেতুর আশেপাশে বালুচর গড়ে ওঠা এবং বাঁধের কাছাকাছি জায়গায় নদীর গভীরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন শুরু হয়েছে।
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়েছেন।
‘গত সপ্তাহে টানা বৃষ্টিপাতের ফলে কালনী ও কুশিয়ারা নদীর পানি তীব্রভাবে বেড়েছে।’
কুশিয়ারা নদীর পানি বেশ দ্রুতগতিতে বাড়ছে এবং ইতোমধ্যে এটি সুনামগঞ্জের একটি পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।
বাকি নিখোঁজদের উদ্ধারে কোস্টগার্ড অভিযান চালাচ্ছে।
কিছু এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
আজ সকাল পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় বান্দরবানে ১৭৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় কক্সবাজারে মোট ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে...
‘বিকেল ৪টার দিকে বজ্রপাতে মারা যাওয়া চারজনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়েছিল।’
শেরপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণার সাম্প্রতিক বন্যায় এখনো ৬৩ হাজার ১৭১ পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় আছে।
দুই দিনের টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নেত্রকোণার পূর্বধলা, কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলার ১৫ ইউনিয়ন প্লাবিত হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন প্লাবিত ৫০ গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট আকস্মিক এ বন্যায় এখন পর্যন্ত আট জনের মৃত্যু হয়েছে। উপদ্রুত এলাকাগুলোর বেশিরভাগ সড়ক ভেঙে গেছে।
নেতাই নদীর বাঁধের বিভিন্ন স্থানে ভাঙন দেখা দেওয়ায় ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি দেখা দিয়েছে।
রোববার দুপুর পর্যন্ত শেরপুর সদর এবং নকলা উপজেলার অন্তত আরও ছয়টি ইউনিয়নের অনেকগুলো গ্রাম নতুন করে প্লাবিত হয়েছে।
আরডিআরসি রাজধানীর ৯টি জলাবদ্ধতাপ্রবণ এলাকা চিহ্নিত করে চলমান সমস্যার সমাধান দিয়েছে।
রাহিজা তার ছোট শিশুটিকে নিয়ে বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে বের হন। হঠাৎ প্রবল স্রোতের টানে ভেসে যান তিনি। তবে শিশুটি একটি উপড়ে যাওয়া গাছের শিকড় ধরতে পারায় বেঁচে যায়।
টানা ২২ ঘণ্টার ভারী বর্ষণে ময়মনসিংহের ধোবাউড়ায় তলিয়ে গেছে আমন ধানের জমি। ভারী বর্ষন ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় বন্যার সৃষ্টি হয়েছে।