নতুন ঠিকানায় বিটিএসের জাংকুক

দক্ষিণ কোরিয়া, কে-পপ, বিটিএস, জাংকুক,
জাংকুক। ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ কোরিয়ার কে-পপ ব্যান্ড বিটিএসের প্রধান গায়ক ও গীতিকার জাংকুক মধ্যরাতে কেএসটিতে একটি লাইভ সেশন করেন। এতে চমকে যান বিটিএস আর্মিরা। লাইভ সেশন শুরুর পরপরই জাংকুক পোস্ট করেন, তিনি ভক্তদের সঙ্গে চেকইন করছেন। অপ্রত্যাশিত ওই লাইভের পর জংকুক জানান, তিনি একটি নতুন বাড়িতে উঠেছেন। এখন থেকে এটিই তার ঠিকানা। এরপর তিনি সবাইকে ভার্চুয়াল ট্যুরের প্রস্তাব দেন।

বর্তমানে জাংকুক তার বাধ্যতামূলক সামরিক সেবার দায়িত্ব পালন করছেন। জাংকুক জানান, তিনি ছুটিতে আছেন এবং এই লাইভ সেশন চলাকালে ওয়েব প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ভক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের বিশেষ অনুমতি নেওয়া ছিল।

লাইভ স্ট্রিমে জাংকুক তার নতুন বাড়িটি দেখান এবং আর্মিরা পুরো সেশন উপভোগ করেন। জাংকুক নতুন বাড়িটি নিজের মতো করে সাজিয়েছেন। বাড়ির সজ্জায় স্বতন্ত্রতা ও শৈলী ছিল নজরকাড়া। তিনি বাড়ির কাউন্টার দেখিয়েছেন, যেখানে সুন্দরভাবে সাজানো ছিল নানা ধরনের চশমাসহ অন্যান্য স্টাইল অনুষঙ্গ।

পরে তিনি ভক্তদের তার বাড়ির ডিজে অঞ্চল ঘুরিয়ে দেখান। ডিজে অঞ্চল হাইটেক স্পিকার ও কারাওকে সেটআপ দিয়ে সজ্জিত। জাংকুকের বিলাসবহুল বাড়িটিতে একটি বড় প্রজেকশন স্ক্রিনসহ আধুনিক কালো আসবাবপত্র দেখান গেছে।

ভক্তরা জাংকুকের সোফার প্রশংসা করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভার্চুয়াল সেশনটি ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানে আর্মিরা বিভিন্ন মন্তব্য করেন। এক ভক্ত লিখেছেন, 'জাংকুকের নতুন হাউস ট্যুর। বার, কারাওকে সেট, ডিজে সেট... সবকিছুই খুব দুর্দান্ত। পুরোপুরি জিওন জাংকুক স্টাইল।'

আরেক ভক্ত লিখেছেন, 'জাংকুক আমাদের খুবই ভালো বন্ধু! মনে হচ্ছে, তিনি লাখ লাখ মানুষে সামনে বসে আছেন। তিনি হাউস ট্যুর দিচ্ছেন ও কারাওকে করছেন।'

তবে, ওই সেশনের পরে জাংকুক তার ভক্তদের গোপনীয়তা বজায় রাখার অনুরোধ জানান। তিনি ভক্তদের নতুন ঠিকানা খুঁজে বের না করার অনুরোধ জানান। তিনি বলেন, আগের বাড়িতে তিনি খাবার, উপহার ও চিঠি পেতেন। জাংকুক ভক্তদের এটির পুনরাবৃত্তি না করার অনুরোধ করেন। এমনকি তার তার ব্যক্তিগত অবস্থানকে সম্মান জানাতে বলেছেন।

 

Comments

The Daily Star  | English

Import-export activities halted at Ctg Custom House amid NBR officials' shutdown

The suspension has caused immense sufferings to service seekers, while apparel exporters fear significant financial losses due to shipment delays

13m ago