গত বুধবার তোলা এই ছবিতে যে জায়গাটি দেখা যাচ্ছে সেটি বৃষ্টিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার রংপুর এলাকা।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ঢাকার বিভিন্ন এলাকার পরিস্থিতি ও মানুষের ভোগান্তির দৃশ্য ক্যামেরায় বন্দি করেছেন ডেইলি স্টারের আলোকচিত্রীরা।
প্রযুক্তির কল্যাণে প্রকৃতির বিরূপভাব আগে থেকে আঁচ করা গেলেও এর রুদ্ররূপ মোকাবিলায় মানুষকে ক্রমাগত সংগ্রাম করতে হয়।
আজ শুক্রবার ঢাকার সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হলো নাসির আলী মামুনকে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘নাসির আলী মামুন ইন প্রেইজ অব শ্যাডোজ’- এর উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
ছবির এই শিশুটির মতো ঢাকার অনেক ছিন্নমূল মানুষের জন্ম ফুটপাতে, মৃত্যুও সেখানে।
২০২৩ সালের শুমারি অনুযায়ী সুন্দরবনে চিত্রা হরিণের সংখ্যা ১ লাখ ৩৬ হাজারের বেশি। ২০০৪ সালে এই সংখ্যা ছিল ৮৩ হাজারের মতো।
রিকশার সিটকে বালিশ বানিয়ে ফুটপাতে শুয়ে থাকা এই শ্রমজীবী মানুষটির গভীর ঘুমের জন্য যে কোনো ওষুধের প্রয়োজন হয়নি, তা হয়তো নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।
বাংলাদেশসহ নেপাল, পাকিস্তান হয়ে পশ্চিম থাইল্যান্ড পর্যন্ত হিমালয়ের পাদদেশের বন ও ঝোপঝাড়ে অনেকটা বনমোরগের আকৃতির এই পাখির দেখা মেলে।
এই প্রবল দুর্যোগের ভেতরেও বাড়ির পোষা মুরগিটিকে সঙ্গে নিতে ভোলেননি তারা। ছবিতে উল্টে যাওয়া ছাতাটি দেখে বাতাসের প্রাবল্যও বোঝা যাচ্ছে।
ছবির এই পাখিটির নামের সঙ্গে ময়ূর নামটি সংযুক্ত থাকলেও আদতে তা ময়ূর নয়। এটি জলাভূমির অতি সুন্দর পাখি জলময়ূর বা পদ্মপিপি।
গৃহপালিত হাঁসের সঙ্গে মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনাচরণের অদ্ভুত এক মিল খুঁজে পেয়েছিলেন জীবনানন্দ।
ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলায় পোনা নদীর ওপর দৃষ্টিনন্দন এই সেতুটির ব্যবহার নেই। এই সেতুতে ওঠার জন্যে যে সংযোগ সড়ক দরকার, তা ৪ বছরেও নির্মাণ করা হয়নি।
রাজধানীর গুলিস্তানে সিদ্দিকবাজারে বিআরটিসি বাস কাউন্টারের পাশে একটি ভবনে বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৭ জনে দাঁড়িয়েছে। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১০০ জন।
বাংলাদেশে বরিশাল-পটুয়াখালীর উপকূলের জল যাযাবর ‘মানতা’ সম্প্রদায়ের মানুষগুলোর জীবনকে জলে ভাসা পদ্মের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে।
সম্প্রতি দখল ঠেকাতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) সড়কটিতে আলাদা রিকশা লেন চালু করে। তাতে পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। কারণ সড়কের ওপরে রাখা ট্রাক-কাভার্ড ভ্যানের কারণে নির্ধারিত লেনে রিকশা...
এটিকে একটি ‘নিবর্তনমূলক’ আইন হিসেবে অভিহিত করে দীর্ঘ দিন ধরে গণমাধ্যমকর্মী ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন নাগরিক সংগঠন এ আইনটি বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছে।
বর্জ্যের ভাগাড়ে ভিড় করা সফেদ বকগুলো ঠিক জীবনের খোঁজে এখানে এসেছে কি না, তা জানা যায় না। তবে বেঁচে থাকার খাবার খোঁজাই যে এদের উদ্দিষ্ট, তা মোটামুটি নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।